You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হিরো আলম এবার সত্যিই হিরো হলেন

ক্ষমতাসীনদের উচিত ছিল হিরো আলমের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো। তাকে পুরস্কৃত করা। কেননা বিএনপিসহ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বর্জনের মুখে উপনির্বাচনগুলো যখন একেবারেই একপেশে, বিবর্ণ ও আকর্ষণহীন হয়ে পড়ছিল, তখন হিরো আলম ‘যদি লাইগ্যা যায়’ ভরসায় এগিয়ে এসেছেন।

বগুড়ার উপনির্বাচনের পর ঢাকা-১৭ আসনেও প্রার্থী হয়েছেন তিনি। ঢাকার ভোটার নন, তারপরও গুলশান-বনানী-ক্যান্টনমেন্ট এলাকার অভিজাত ভোটারদের ভোটে জিতে এমপি হবার স্বপ্ন দেখেছেন। তিনি তার সীমিত সামর্থ্য নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের একজন ‘তুখোড়’ প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচন-যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। টিভি টকশোর চেনামুখ, বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক বাকপটু শিক্ষকের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার দুঃসাহস দেখিয়েছেন। রসকষহীন নির্বাচনে আলোচিত হয়েছেন, আলোচনার খোরাক যুগিয়েছেন।

হিরো আলম কোথায় গেলেন, কী বললেন, কী করলেন, গণমাধ্যমের কাছে তা বড় ধরনের খবরের উপাদান। যে নির্বাচন নিয়ে কাকপক্ষীরও কোনো আগ্রহ থাকার কথা ছিল না, হিরো আলম সেই নির্বাচনকে জমিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু ক্ষমতাসীনরা হিরো আলমের মাহাত্ম্য অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। তারা ‘মাইরের উপরে ওষুধ নাই’ নীতিতে অবিচল থেকেছেন। শেষ পর্যন্ত সাধারণ মানুষের কাছে হিরো আলম কী বললেন, কত ভোট পেলেন, তার চেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে তিনি কতবার মার খেলেন? ভোট যা পেয়েছেন, তা-ও কিন্তু নেহায়েত ফেলে দেওয়ার মতো নয়। হিরো আলম ৫৬০৯ ভোট পেয়েছেন। আরাফাত পেয়েছেন ২৮,৮১৬ ভোট।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন