You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিশ্বায়নের হটস্পটে বাংলাদেশ

যে যার মতো পেয়ে বসেছে বাংলাদেশকে। কেউ কম, কেউ বেশি। কিন্তু, চেপে ধরার বিষয়ে কোনো ছাড় নেই। এই কম-বেশিটাও সামর্থ্য-সাধ্য দৃষ্টে। টপ মোস্ট সুপার পাওয়ার বিধায় যুক্তরাষ্ট্র বেশি চাপে। সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত কয়েকটি দেশ। এর বিপরীতে চীন-রাশিয়া কয়েকদিন হালকা-ঝাপসা থাকলেও সম্প্রতি বেশ কোমর বেঁধে নেমেছে। প্রতিবেশী ভারত বরাবরই কৌশলী। তবে, কূটনীতির খেলায় ছাড় বা রেয়াত দিচ্ছে না একটুও।

স্নায়ুচাপের তোড়ে চলমান বিশ্বে আগের অনেক হিসাব বদলে গেছে। পাল্টে গেছে শত্রু-মিত্রের সংজ্ঞাও। ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়’ নীতি নিয়ে এগিয়ে চলা বাংলাদেশ এই বিশ্ব স্নায়ুতাপে ভুগছে। দৃশ্যত গোলমালটা নির্বাচন নিয়ে। সঙ্গে মানবাধিকারসহ আরও কিছু। বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থা এখনো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ না নেওয়ায় কারও কারও জন্য আশীর্বাদের মতো। প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনের আগে ঝামেলা পাকলে লাভ কারও কারও। এবারও তাই। ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির বাসভবনে এক ডজন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা চা-চক্র করেন। আমাদের রাজনীতিকরা সেখানে দাওয়াতে ধন্য। যুক্তরাষ্ট্রের হাই-প্রোফাইল প্রতিনিধিরাও আছেন ঢাকায়। এক অন্যরকম ব্যাপার-স্যাপার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন