You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাংবাদিক পেটালে সমাজের কিচ্ছু যায়-আসে না!

১ জুলাই ঢাকার এক দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি সংবাদের শিরোনাম ছিল এ রকম, ‘ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা করায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাল্টা মামলা, সাংবাদিক গ্রেপ্তার।’ পাঠক, অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন এ আবার নতুন খবর কী? আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতার নির্দেশে যেখানে সাংবাদিক পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়, সেই তুলনায় এ ঘটনা তো কিছুই না। জামালপুরের বকশীগঞ্জের সাংবাদিক গোলাম রব্বানি নাদিমকে পিটিয়ে হত্যা করার ঘটনা এর প্রকৃত উদাহরণ। পত্রিকার শিরোনামের খবরটি হলো, হবিগঞ্জের সাতছড়ি বনের গাছ পাচার নিয়ে দৈনিক সিলেট পত্রিকায় সাংবাদিক আব্দুল জাহির মিয়ার লেখা একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

এ নিয়ে চুনারুঘাট উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সায়েম মিয়া ক্ষিপ্ত হন। অতঃপর ২৩ জুন সায়েম কয়েকজন গুন্ডাপান্ডা নিয়ে সাংবাদিক জাহিরের ওপর হামলা করেন। আহত অবস্থায় ওই দিন রাতেই জাহির থানায় অভিযোগ করতে গেলে পুলিশ তা গ্রহণ করেনি। থানায় মামলা করতে যাওয়ায় পুনরায় জাহিরের ওপর হামলা করেন সায়েম ও তাঁর সঙ্গীরা। এ পরিপ্রেক্ষিতে কোনো উপায় না পেয়ে জাহির ২৫ জুন হবিগঞ্জ দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেন।

আদালত আবেদনটি এফআইআর হিসেবে রেকর্ড করার জন্য চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। ২৭ জুন মামলাটি রেকর্ড হয়। মামলা রেকর্ড হওয়ার পরও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নেননি। অথচ মামলার ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই ঈদের দিন রাতে মামলার বাদী সাংবাদিক জাহিরের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা করেন ছাত্রলীগ কর্মী মহিবুর রহমান। এ মামলায় জাহিরের বন্ধু একই উপজেলার অপর এক সাংবাদিক আব্দুর রাজ্জাককেও অভিযুক্ত করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন