You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কৃষি ব্যাংকে সাইবার হামলা কেন ঘটিল?

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে সাইবার হামলার খবরে আমাদের প্রতিক্রিয়া সেই ঘরপোড়া গরুর ন্যায়, যাহারা সিঁদুরে মেঘ দেখিলেও ভয় পাইয়া থাকে। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাইবার আক্রমণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ হইতে ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হইবার পর এইরূপ ভীতি অমূলক হইতে পারে না। কৃষি ব্যাংকের সার্ভার হ্যাকারের দখলে থাকিবার কারণে বৃহস্পতিবার হইতে অন্তত তিন দিন অনলাইন কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে। তাহার পরও কর্তৃপক্ষ যেমত ‘কিছুই নহে’ ভাব করিতেছেন; উহাও কম উদ্বেগজনক নহে। আমরা জানি, বিশেষায়িত এই ব্যাংক ২০২১ সালেও হ্যাকিংয়ের শিকার হইয়াছিল। এই দফায় রবিবার যদিও সার্ভার উদ্ধার হইয়াছে; পূর্ণ তদন্ত ও দায়ীদিগের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং পুর্নবার হ্যাকিং প্রতিহতকরণে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার বিকল্প নাই।

গত বৎসর মার্চেও একটি বেসরকারি ব্যাংকের দুই শতাধিক এটিএম বুথ হইতে ছয় মাস ধরিয়া অর্থ আত্মসাতের ঘটনা উন্মোচিত হইয়াছিল। শুধু এটিএম বুথ নহে; মোবাইল ব্যাংকিং এবং ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে প্রতারণার খবরও প্রায়শ সংবাদমাধ্যমের উপজীব্য হইয়া থাকে। ব্যাংকসহ বিভিন্ন সেবা খাতে ব্যাপক ডিজিটালাইজেশনের সহিত যেন পাল্লা দিয়া বাড়িতেছে হ্যাকিংসহ সাইবার অপরাধ। চলতি বৎসরের মার্চ মাসেও সাইবার হামলার অঘটন উন্মোচিত হইয়াছিল রাষ্ট্রীয় সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে, যাহার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ অদ্যাবধি কর্তৃপক্ষ ফিরিয়া পায় নাই। সহযোগী একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনসূত্রে জানা যাইতেছে, উহার ফলে অর্থবৎসরের সমাপনী হিসাব, অডিট রিপোর্ট, বাৎসরিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুতে বিঘ্ন ঘটিতেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন