You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মসলাতেও মুনাফা শিকারির নজর!

গরুর দাম বাড়িল, চাউলের দাম বাড়িল, পেঁয়াজের দাম বাড়িল। মসলার দাম কী দোষ করিল? অতএব মসলা ব্যবসায়ী, আমদানিকারক ও পাইকাররা মিলিয়া ঈদের পূর্বে মওকা বুঝিয়া গরম মসলার বাজার গরম করিয়া তুলিলেন। সরকারি সংস্থাগুলি এই সুযোগে যাত্রার বিবেকের ন্যায় ভালো ভালো কথা বলিতে থাকিলেন। কিন্তু বিবেকের আলাপ-বিলাপ অন্য লোকের কাজ। তাঁহাদের কাজ মুনাফা শিকারিদের লাগাম টানিয়া রাখা। সেই ব্যাপারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হইতে শুরু করিয়া অধীন সংস্থাগুলি বিষণ্ন কবির মতোই নীরব। অবশ্য সংসদীয় সংলাপে বাণিজ্যমন্ত্রী নিজের দায় অস্বীকার করিয়া বক্তব্য রাখিয়াছেন। মানুষ তাহা হইলে কোথায় যাইবে? প্রতিকার করিবে কে?

কোনো কোনো মসলার দাম এক বছরের ব্যবধানে বাড়িয়া দ্বিগুণ হইয়াছে। দ্বিগুণের মাইলফলক পৌঁছাইবার দৌড় গত ১৫ দিনে তীব্র হইয়াছে। বাংলাদেশ মসলা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি পর্যন্ত বলিয়াছেন, ‘আমার ৫০ বৎসরের জীবনে মসলার দরের এমন ঊর্ধ্বগতি পূর্বে দেখি নাই।’ ডলার সংকট, আন্তর্জাতিক বাজার ইত্যাদির দোহাই যতই দেওয়া হউক; এক বৎসর পূর্বের ৪০০ টাকা কেজি দরের জিরা কোনো যুক্তিতেই ৯০০ টাকায় কিংবা ১৩০ টাকা কেজি দরের আদার দাম ৩৬০ টাকা হইতে পারে না। আর আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিলাইয়া কি দাম বৃদ্ধি পায়? বৃদ্ধি পায় আরও বেশি। আবার বিদেশে দাম কমিলেও দেশে কদাচ কমে না। ইহাই কি নিয়তি?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন