নিরাপদ গন্তব্যের খোঁজে বাংলাদেশের অর্থ পাচারকারীরা

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০২৩, ১৩:২৪

বিধিনিষেধ ও ভিসা নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বড় অংকের অর্থ গচ্ছিত রাখা এখন আর নিরাপদ মনে করছেন না ধনাঢ্য বাংলাদেশী ও অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থের মালিকরা। মার্কিন প্রভাববলয়ের পশ্চিমা দেশগুলো নিয়েও ভরসা কম। এর মধ্যেই আবার চলতি বছরের শুরু থেকেই বিদেশীদের জন্য প্রপার্টিতে বিনিয়োগ কঠিন করে তুলেছে কানাডাও। তীব্র গোপনীয়তার নীতির কারণে বিশ্ববাসীর কাছে গোপন অর্থ সঞ্চয়ের সবচেয়ে নিরাপদ স্থানগুলোর অন্যতম হিসেবে পরিচিত সুইজারল্যান্ড। এখন সেখান থেকেও বিনিয়োগ সরিয়ে আনছেন বিনিয়োগকারীরা। সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী গত এক বছরে দেশটির বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশীদের গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ কমেছে প্রায় ৯৪ শতাংশ। গ্রাহকের গোপনীয়তার নীতির কঠোর অনুসরণ সত্ত্বেও পশ্চিমা বলয়ের দেশ হিসেবে সুইজারল্যান্ডকেও এখন আর নিরাপদ ভাবছেন না সেখানে গোপনে অর্থ গচ্ছিত রাখা বাংলাদেশীরা। 


খাতসংশ্লিষ্টদের সন্দেহ, এসব দেশে পাচারকৃত অর্থ এখন তুরস্ক, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া ইত্যাদির মতো পূর্ব ইউরোপের কিছু দেশে সরিয়ে আনা হচ্ছে। সরকারি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, ব্যাংক খাতের নির্বাহীসহ বিভিন্ন খাতের দুর্নীতিগ্রস্তদের অনেকেই এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন। 


এ বিষয়ে আর্থিক খাতে পর্যবেক্ষণকারীদের বক্তব্য হলো এসব দেশে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব তুলনামূলক কম। আবার পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলোর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলোর আর্থিক খাতের অপরাধ শনাক্ত বা নিয়ন্ত্রণের সক্ষমতাও বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। ডাবলিনভিত্তিক আর্থিক অপরাধ পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এএমএল ইন্টেলিজেন্সের ভাষ্যমতে, ইউরোপ মহাদেশের অবৈধ অর্থ স্থানান্তরের অন্যতম প্রধান করিডোর হিসেবে পূর্ব ইউরোপীয় অঞ্চলের নাম বারবার সামনে এসেছে। বিভিন্ন সময় নানামাত্রার আর্থিক অপরাধের তথ্য উদ্ঘাটন এ অঞ্চলে অর্থ পাচারের সমস্যার মাত্রাকে সামনে নিয়ে এসেছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us