You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দৃশ্যমান উন্নয়ন এবং মননচর্চার প্রতিশ্রুতি

ছু থাকে তাহলে তা ভোটারদের মনোযোগ আকর্ষণ করে। সেটা কখনো কখনো চমক আকারেও উত্থাপিত হয়। কিন্তু রাজশাহীর রানিং মেয়রের প্রতিশ্রুতিকে নিছক চমক ভাবার কিছু নেই। একসময় রাজশাহীতে ঘোড়ার গাড়ি চলত। পথঘাট ধূলিধূসরিত হয়ে থাকত। পদ্মা নদীর চরের মিহি বালু বাতাসে ভেসে থাকত, যা আকাশকে মেঘাচ্ছন্ন ধূসর করে রাখত। একটু হাঁ করলেই মুখে বালুর স্বাদ। সরু সরু পথ। ছোট ছোট রাস্তায় সড়ক বিভাজকের তো প্রশ্নই নেই। কোনো ফুটপাতও নেই। রাস্তার মোড়গুলো সংকুচিত। যেখানে-সেখানে বাড়ির বর্জ্য। রাস্তার পাশে নর্দমাগুলো সরু অথবা নর্দমা নেই। হাইরাইজ বিল্ডিং বলতে একমাত্র সাধারণ বিমার ১০তলা ভবন। সেসব এখন বাসি খবর।

২০০৯ সাল থেকে রাজশাহীর সেই চিত্র বদলাতে থাকে। এখন সেই রাজশাহীকে কল্পনায় আনা কিছুটা কঠিন। সড়ক বিভাজক, ফুটপাত, সড়কদ্বীপ, মোড়ে মোড়ে চত্বর, ম্যুরাল, নানা প্রজাতির স্থায়ী বৃক্ষ, ১০ লক্ষাধিক সৌন্দর্যবর্ধক হেজজাতীয় বৃক্ষ। এখন বাড়ি থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করা হয় নিয়মিত। দিনে এবং রাতে রাস্তাঘাট ঝাড়ু দেওয়া হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রাতেই বর্জ্য অপসারণ করা হয়। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনা মূল্যে ডাস্টবিন দেওয়া হয় (যদিও সচেতনতার অভাবে অনেকে সেই ডাস্টবিন ব্যবহার করেন না)। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে রাজশাহী শহরে ১২টি সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস) স্থাপিত হয়েছে। মহানগরীতে চার লেন সড়কের এখন ছড়াছড়ি। কোনো কোনোটি-বা ছয় লেনের। ইতিমধ্যে দুটো ফ্লাইওভার তৈরি হয়েছে। পাড়া-মহল্লার গলির রাস্তা ও মোড়গুলো প্রশস্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার, শেখ রাসেল শিশুপার্ক, এ এইচ এম কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানার সংস্কার, পদ্মা নদীর তীর ঘিরে দৃষ্টিনন্দন সেতু ও ওয়াকওয়ে, বিচ বাইক ও বিচ চেয়ার সংযোজন, পদ্মার তীর ঘেঁষে কয়েকটি খোলামঞ্চ, লালন পার্ক ও ভুবন মোহন পার্ক সংস্কারের মাধ্যমে বিনোদনকেন্দ্রগুলোর উন্নয়ন করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন