You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাদক খাতে অর্থ পাচার: জড়িতদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে

দেশে মাদকের বিস্তার কতটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, তা উঠে এসেছে ইউনাইটেড নেশনস করফারেন্স অন ট্রেড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আঙ্কটাড) অবৈধ অর্থপ্রবাহ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে মাদকের কারণে প্রতিবছর প্রায় ৫ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা পাচার হয়। মাদক চোরাকারবার থেকে অর্থ পাচারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এশিয়ায় শীর্ষে এবং বিশ্বে পঞ্চম স্থানে রয়েছে। মাদকের অবৈধ অর্থপ্রবাহের দিক থেকে বিশ্বে যে চারটি দেশ বাংলাদেশের উপরে রয়েছে সেগুলো হলো-মেক্সিকো, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর ও পেরু। এ চারটি দেশই মাদকের সাম্রাজ্য বলে পরিচিত সুদূর লাতিন আমেরিকার। সেদিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ বাংলাদেশে মাদক চোরাকারবারের এ চিত্র অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বস্তুত এক্ষেত্রে একইসঙ্গে দুটি বড় অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে-একটি মাদক চোরাকারবার, অন্যটি অর্থ পাচার। আঙ্কটাডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইয়াবা, হেরোইনসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক বাংলাদেশে ঢুকছে। আর মাদক কেনার অর্থ বাংলাদেশ থেকে পাচার হচ্ছে। বস্তুত দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে নানাভাবেই। অর্থ পাচার রোধে নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ। কিন্তু এর কোনোটিতেই সুফল মেলেনি। সেক্ষেত্রে মাদক চোরাকারবার রোধে কঠোর হলে দুই ক্ষেত্রেই সুফল মিলতে পারে।

মাদক অর্থনীতি দেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে যে ক্ষতি করছে, তার প্রভাব সুদূরপ্রসারী ও সুগভীর। মাদকাসক্তরা নানা অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। তারা খুন-ছিনতাই, চুরি-ডাকাতি, ধর্ষণ ও অপহরণের মতো অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। মাঝেমধ্যে ঐশীর মতো ব্যতিক্রমী ঘটনা আমাদের আলোড়িত করে টনক নড়িয়ে দিচ্ছে বটে; কিন্তু সেটা যেন বুদ্বুদ বলে প্রতিভাত হয়। মাদক ব্যবসা ও মাদকের শিকড় এমন আষ্টেপৃষ্ঠে বিস্তৃত যে তা প্রায় দুরারোগ্য ক্যানসারের মতো ছড়িয়ে যাচ্ছে। সমাজে নিত্যনতুন নেশাদ্রব্যের আবির্ভাব ঘটছে। আইস, এমডিএমএ, এলএসডি, ইয়াবা, সিসা, ফেনসিডিল, গাঁজা, হেরোইন, কোকেন ইত্যাদি একটির সঙ্গে আরেকটি পাল্লা দিয়ে বিস্তার লাভ করছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন