You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ওষুধ ও ভোক্তার সংস্কৃতি: কতটা গ্রহণযোগ্য

আজকের লেখাটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে শুরু করছি। ওষুধ কিনতে গিয়ে যা হয়, তাই আমার এক গুণগ্রাহী মেডিকেল শিক্ষার্থীর সঙ্গে শেয়ার করছিলাম। তার কাছ থেকে ওষুধসংক্রান্ত কিছু তথ্যও পেলাম, সেই সঙ্গে যুক্তি-তর্ক, ন্যায়-অন্যায়, ব্যবসা-বাণিজ্য, লাভ-লোকসান–এই সব আলোচনা।

প্রথমেই ধরা যাক, ওষুধের পরিমাণ নির্ধারণ করা। আমি এক সপ্তাহের ওষুধ কিনব, নাকি মাসের? আমার কি দৈবকালীন কোনো সমস্যার কারণে ওষুধ কিনতে হচ্ছে, নাকি প্রতিদিনকার শারীরিক ব্যবস্থাপনার জন্য? ধরা যাক, সাময়িক সমস্যা। যেমন জ্বর, কাশি, মাথাব্যথার জন্য অল্প কিছু ট্যাবলেট কিংবা সিরাপ নিতে হচ্ছে। বিষয়টা সহজ। অপরদিকে, যাদের লম্বা সময় ধরে শরীর সুস্থ রাখার জন্য ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ খেতে হয়, তাদের ওষুধ ব্যবস্থাপনার দিকটা মাথায় রাখতে হয়।

ওষুধের স্ট্রিপ কিংবা প্যাকেট বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। একই জেনেরিকের ওষুধ একেক কোম্পানি একেক রকম স্ট্রিপ কিংবা প্যাকেট করে থাকে। কোনোটা ১০টার, কোনোটা ১৪টার, কোনোটা আবার ৩০টার কিংবা ৪২টার। আপনি যে কোম্পানির ওষুধ যে কয় দিনের জন্য নিতে চাইছেন তা দোকানদার পুরো স্ট্রিপ কিংবা প্যাকেট নিতে বলছেন, স্ট্রিপ বা প্যাকেট ভেঙে দিতে চাইছেন না। বিপত্তিটা হয় তখন। যাদের দীর্ঘকাল ধরে ওষুধ খেতে হয়, তাদের জন্য ওষুধের ব্যবস্থাপনা যথেষ্ট গুরুত্বের একটি বিষয়। ওষুধ কোম্পানিগুলো তা কতটা বিবেচনা করে, তাদের মার্কেট রিসার্চ কতটা কার্যকর, সেটাও খতিয়ে দেখার বিষয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন