You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আওয়ামী লীগের গাজর এবং জামায়াতের দাঁত

ইংরেজি ভাষায় ‘স্টিক অ্যান্ড ক্যারোট পলিসি’ বলে একটি ধারণা চালু আছে। বাংলায় বলা যায় ‘লাঠি ও গাজর নীতি’। প্রয়োজনমাফিক লাঠি কিংবা গাজর ব্যবহার করা; পরিস্থিতিমতো তিরস্কার করা কিংবা পুরস্কার দেওয়া। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কি বিরোধী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ক্ষেত্রে সেই নীতি গ্রহণ করেছে? পাক্কা এক দশক পর জামায়াত ‘প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে’ রাজধানীতে সমাবেশ করতে পারার পর এই প্রশ্ন উঠেছে।

একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের কয়েকজন আটক হওয়ার পর, ২০১০ সালের জুন মাস থেকেই দলটি সভা-সমাবেশ করার অনুমতি পাচ্ছিল না। যদিও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝেমধ্যে ‘ঝটিকা মিছিল’ চালিয়ে যাচ্ছিল। গত ১০ বছর যখনই জামায়াতে ইসলামী কোনো সভা-সমাবেশ বা কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করেছে, তখনই আক্ষরিক অর্থে লাঠি হাতে দাঁড়িয়েছে পুলিশ। কখনও কখনও সঙ্গে থেকেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মী। এখন কি তাহলে ক্ষমতাসীনদের পক্ষে জামায়াতের জন্য আক্ষরিক লাঠির পরিবর্তে প্রতীকী গাজর পর্ব?  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন