You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আইএমএফের সব কথা শুনতে নেই

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে এত তড়িৎগতিতে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণ দিল কেন এটা ভাবার বিষয়। তবে আমাদের জ্ঞান এটাই বলে যে বাংলাদেশ তাদের জন্য ভালো গ্রাহক বা কাস্টমার, তাই তারা বেশি প্রশ্ন উপস্থাপন না করে মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে বাংলাদেশকে ঋণ দিতে সম্মত হয়। সে বিচারে অন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মতো আইএমএফও একটি ঋণ বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান। বিশ্বব্যাপী তারা উপযুক্ত গ্রাহক খোঁজ করে কোন দেশের কাছে ঋণ বিক্রি করতে পারে। তাদের ঋণের চাহিদা তখনই বাড়বে, যখন দেশগুলো তাদের বৈদেশিক দায় মেটাতে হিমশিম খায়। আইএমএফের ঋণের গ্রাহক বিশ্বের অনুন্নত অর্থনীতিগুলো যারা বৈদেশিক মুদ্রায় তথা ইউএস ডলারে বৈদেশিক দায় মেটাতে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হয়।

বৈদেশিক দায় বা বিদেশ থেকে পণ্য ও সেবা কিনতে গেলে স্থানীয় মুদ্রায় পরিশোধ করা যায় না। এটা পরিশোধ করতে হয় ডলার-ইউরো-ইয়েনে যেসব মুদ্রা আইএমএফ কর্তৃক রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে স্বীকৃত। আর ডলারের প্রাধান্য স্বীকার করা হয়েছিল ব্রেটন উডস সম্মেলনের মাধ্যমে ১৯৪৪ সালে। তখন যুক্তরাষ্ট্র গ্যারান্টি দিয়েছিল যে তাদের ডলারের বিপরীতে স্বর্ণ মজুদ আছে। অর্থাৎ ডলার দিলে প্রতিজ্ঞা মতো স্বর্ণ পাওয়া যাবে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন