You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আবারও অশান্ত লক্ষ্মীপুর, ১৩ মাসে ১৫ খুন

আবারও অশান্ত হয়ে উঠছে লক্ষ্মীপুর। একের পর এক হত্যাকাণ্ডে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন বিএনপি-আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষ। গত বছরের ৩০ জুলাই থেকে এ বছরের ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত এ জেলায় পারিবারিক কলহ, জমি নিয়ে বিরোধসহ নানা ঘটনায় অন্তত ১৫ জন খুন হয়েছেন। সর্বশেষ খুনের শিকার হন যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সাবেক দুই নেতা।

এ জোড়া খুনের ঘটনায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি একে অপরকে দোষারোপ করলেও খুনিদের শাস্তি চান তাঁরা। এ নিয়ে উত্তপ্ত রাজনীতির মাঠ। সন্ত্রাসীরা গ্রেপ্তার না হলে সামনে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা অনেকের।

এদিকে জোড়া খুনের ঘটনার পাঁচ দিন পার হলেও মামলার প্রধান আসামি বশিকপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল কাশেম জেহাদী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন।

পুলিশ, দলীয় নেতা-কর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, ২৫ এপ্রিল রাত ১০টার দিকে সদর উপজেলার বশিকপুরের পোদ্দারবাজার এলাকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাকিব ইমাম খুন হন।

এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বশিকপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল কাশেম জেহাদীকে প্রধান করে ৩৩ জনের বিরুদ্ধে চন্দ্রগঞ্জ থানায় মামলা করেন নিহত আবদুল্লাহ আল নোমানের বড় ভাই বশিকপুর ইউপির চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান। এই মামলায় আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের চার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে প্রধান আসামি আবুল কাশেম জেহাদীসহ অন্যরা পলাতক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন