You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চীন-ভারত পাল্লাপাল্লি গোটা এশিয়াকেই পাল্টে দিচ্ছে

চীন চুরি করে ভারতের হিমালয়সংলগ্ন সীমান্তে ঢুকে পড়ার তিন বছর পরও দুই দেশের মধ্যকার অচলাবস্থা অবসানের কোনো লক্ষণ চোখে পড়ছে না। দুই দেশের সামরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও থেমে থেমে সংঘর্ষের ঘটনা এমন একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রতিদ্বন্দ্বিতার দিকে যাচ্ছে, যা এশিয়ার ভূরাজনীতি বদলে দিতে পারে। সর্বাত্মক যুদ্ধ বেধে যাওয়ার ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও শিং বাগিয়ে ভারত যেভাবে চীনকে প্রকাশ্য চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে, তা এই শতাব্দীতে বিশ্বের অন্য কোনো দেশই পারেনি; এমনকি যুক্তরাষ্ট্রও নয়।

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মারমুখী কৌশল ভারতকে তার আগেকার ঠান্ডা মেজাজ ধরে রাখার নীতি থেকে সরে এসে সামরিক শক্তি বাড়ানোর দিকে ধাবিত করেছে। একটি চীনকেন্দ্রিক এশিয়ার ধারণাকে বানচাল করতে ভারতের এ দৃঢ়প্রতিজ্ঞ অবস্থান তার একটি সম্ভাব্য অংশীদারকে স্থায়ী শত্রুতে পরিণত করছে।

একইভাবে সি চিন পিংয়ের পেশিশক্তিভিত্তিক ভূরাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা জাপান ও অস্ট্রেলিয়াকে নিজ নিজ কৌশল নীতিকাঠামো পুনর্বিন্যাস করতে এবং ভারতীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের সম্প্রসারণবাদ ঠেকানোয় প্রস্তুত হতে বাধ্য করছে।

২০২৭ সাল নাগাদ প্রতিরক্ষা ব্যয় দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়ার মাধ্যমে জাপান ইতিমধ্যে তার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী শান্তিবাদী জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতিকে কার্যত পরিত্যাগ করেছে। অস্ট্রেলিয়া তার নিজের দিকে গুটিয়ে থাকার নীতি ফেলে অকাস (অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য) প্রতিরক্ষা চুক্তিতে যোগ দিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন