সত্য উদ্‌ঘাটনে শিক্ষাবিদদের কমিটি হোক

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০২ মার্চ ২০২৩, ০৮:০১

সরকার যখন ব্যাংকগুলোতে ঋণের সুদের হার বেঁধে দিয়েছিল, তখন নয়ছয় শব্দটি বেশ চালু হয়েছিল। এখন দেখা যাচ্ছে, কেবল ব্যাংকিং খাত নয়, শিক্ষাসহ সরকারের সব খাতেই নয়ছয় কারবার চলছে। এর সর্বশেষ উদাহরণ প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের ছয় ঘণ্টার মধ্যে আবার সেটি স্থগিতের ঘোষণা।


প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে মঙ্গলবার রাত আটটায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির জন্য প্রকাশিত ফলাফল পুনর্যাচাইয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করায় ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।


এরপর বুধবার রাতে সংশোধিত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সূত্র বলছে, ফলাফলে ‘কোডিং’-সংক্রান্ত ভুলের কারণে কিছু সমস্যা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে, যার বৃত্তি পাওয়ার কথা, সে পায়নি; আবার যার পাওয়ার কথা নয়, সে বৃত্তি পেয়েছে।


উল্লেখ্য, মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। তিনি জানান, ২০২২ সালের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় মোট ৮২ হাজার ৩৮৩ শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। এর মধ্যে মেধা কোটায় (ট্যালেন্টপুল) বৃত্তি পেয়েছে ৩৩ হাজার শিক্ষার্থী এবং সাধারণ কোটায় পেয়েছে ৪৯ হাজার ৩৮৩ জন।


প্রাথমিক বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীরা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রতি মাসে নির্ধারিত পরিমাণে টাকা পায়। এর মধ্যে মেধা কোটায় বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থী মাসে ৩০০ টাকা এবং সাধারণ কোটায় বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীরা মাসে ২২৫ টাকা করে পাবে। এ ছাড়া বৃত্তি পাওয়া সব শিক্ষার্থী বছরে এককালীন ২২৫ টাকা করে পায়। ৪ লাখ ৮২ হাজার ৯০৪ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us