You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ময়মনসিংহে জরাজীর্ণ দশার অবসান ঘটুক

বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি দেশে বেসরকারি পর্যায়ে একটি পথিকৃৎ চিকিৎসা সংস্থা। পাকিস্তান আমলে এর যাত্রা শুরু হলেও এখন পর্যন্ত সফলতার সঙ্গে এর কার্যক্রম চলছে। প্রায় ৭০ বছর ধরে লাখ লাখ ডায়াবেটিক রোগীকে সেবা দিয়ে আসছে সংস্থাটি।

ডায়াবেটিস বিষয়ে মানুষের সচেতনতা বাড়ানোয় এ সংস্থার ভূমিকা অসামান্য। সেবা দেওয়া ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সমিতির অনেক শাখা ও উপশাখা রয়েছে। অনেক জেলাতেই ডায়াবেটিক সমিতির বহুতল ভবন গড়ে উঠেছে। তবে সংস্থাটির বিশাল বিস্তৃতির কারণে অনেক জেলা-উপজেলায় কার্যক্রমের ঘাটতি দেখা দেয়।

এমনকি কোনো কোনো জায়গায় চিকিৎসাকেন্দ্রও থাকে বেহাল। যেমনটি আমরা দেখতে পাচ্ছি ময়মনসিংহ শহরে সমিতির শাখাটির ক্ষেত্রে। সেখানে যে ভবনে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়, সেটির অবস্থা খুবই জরাজীর্ণ। এ নিয়ে রোগীরা হতাশা প্রকাশ করে আসছেন। আরও নানা সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাকেন্দ্রটি ভুগলেও কর্তৃপক্ষের সেদিকে তেমন একটি নজর নেই।

প্রথম আলোর প্রতিবেদন জানাচ্ছে, বিভাগীয় শহর হওয়ায় ময়মনসিংহে ডায়াবেটিক সমিতির চিকিৎসাকেন্দ্রে রোগীর চাপ থাকে বেশি। হরিকিশোর রায় সড়কে অবস্থিত চিকিৎসাকেন্দ্রটিতে প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ রোগী সেখানে সেবা নিতে আসেন। কিন্তু রোগীদের বসার জন্য তেমন কোনো জায়গা নেই। এমনকি চিকিৎসকদের জন্য কক্ষগুলোও খুব ছোট।

তা ছাড়া এ কেন্দ্রে শুধু ডায়াবেটিস রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়। ডায়াবেটিসের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত চোখ, দাঁত, কিডনি বা অন্য রোগের চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই। তবে বড় সংকটটি হলো, সরকারি একটি পুরোনো ভবন ইজারা নিয়ে চলছে চিকিৎসাকেন্দ্রটির কার্যক্রম। ভবনটি এতই জরাজীর্ণ যে বৃষ্টি হলে পানি পড়ে।

২০০৫ সালে ময়মনসিংহে ডায়াবেটিক সমিতি গঠিত হয়। এটির অধীনে বর্তমানে প্রায় ১০ হাজার রোগী আছেন। কিন্তু এত বছরেও সমিতির চিকিৎসাকেন্দ্রটির নিজস্ব ভবন না হওয়াটা দুঃখজনক। ময়মনসিংহ ডায়াবেটিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক বলেন, ময়মনসিংহ একটি বিভাগীয় নগর। বর্তমানে এ বিভাগের নেত্রকোনা ও শেরপুর জেলাতেও ডায়াবেটিক সমিতির বহুতল ভবন হয়েছে। কিন্তু ময়মনসিংহে এখনো জরাজীর্ণ ভবনে চলছে কার্যক্রম। তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন