You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে কারণে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি পেয়েছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান

২৩ ফেব্রুয়ারি ‘বঙ্গবন্ধু’ দিবস। ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অভিযুক্ত অন্যান্যদের সঙ্গে আগরতলা মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়ে মুক্তি লাভ করেন। পরের দিন ২৩ তারিখ কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ তাঁর সম্মানে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক জনসভার আয়োজন করে। প্রায় ১০ লাখ মানুষের সেই সম্মেলনে শেখ মুজিবকে ‘‘বঙ্গবন্ধু” উপাধি প্রদান করা হয়। উপাধি প্রদানের ঘোষণা দিয়েছিলেন তৎকালীন ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ।

ওই সভায় রাখা বক্তৃতায় বঙ্গবন্ধু ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের এগার দফা দাবির পক্ষে তার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেন। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে ১৯৬৮-৬৯ মেয়াদের ডাকসু ভিপি তোফায়েল বলেছেন, ‘ঐতিহাসিক ১১-দফা আন্দোলনের ভিত্তিতে এক গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা ২২ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্ত করেছিলাম। কৃতজ্ঞতার নিদর্শন হিসেবে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ জাতির পক্ষ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে।…আমি ডাকসু ভিপি হিসেবে ওই অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করি এবং বঙ্গবন্ধুর সামনে আমি ভাষণ দিই। আমি বলেছিলাম যে, আমরা আমাদের মহান নেতা, যিনি তার যৌবন পাকিস্তানের কারাগারে কাটিয়েছেন এবং যিনি হাসি মুখে ফাঁসির মঞ্চে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে চেয়েছেন, তাঁকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দিচ্ছি।’বলাবাহুল্য, সেদিন থেকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি সেই খেতাব দ্বারা পরিচিত, বাংলায় যার অর্থ ‘জনগণের বন্ধু’।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন