You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পরিবেশ রক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হোক

একটি পাহাড় বা টিলা কীভাবে কেটে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া যায়, সেটি দেখার জন্য ঢাকা থেকে বেরিয়ে বেশি দূর যেতে হবে না। টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলায় খননযন্ত্র দিয়ে যেভাবে মাটি কেটে টিলা সাবাড় করে দেওয়া হয়েছে, দেখেই যে কেউ আফসোস করতে পারেন—প্রকৃতির ওপর এমন অত্যাচার চলতে পারে! দুঃখজনক হলেও সেটিই সত্যি।

রাজধানীর অদূরবর্তী জেলাতেই যদি এমন পরিস্থিতি হয়, দূরবর্তী জেলাগুলোর কী অবস্থা, সেটিই এখন দুশ্চিন্তার বিষয়। পাহাড় বা টিলা নিধন নিয়ে আমাদের নিয়মিত প্রতিবেদন ও সম্পাদকীয় দেখলেই তার কিছুটা টের পাওয়া যায়। পরিবেশবিদেরাও এত উদ্বেগ জানান, প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর তৎপর হতে আহ্বান জানায়, সেগুলোকে বলতে গেলে গুরুত্বহীন চোখেই দেখা হয়। ফলে দিন দিন আমরা পাহাড় ও টিলাশূন্য অঞ্চলের দিকে এগোচ্ছি, ভবিষ্যতে যার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ।

প্রথম আলোর প্রতিনিধি জানাচ্ছে, মূলত ইটভাটায় মাটির সরবরাহের জন্যই মির্জাপুরের টিলা কাটা হচ্ছে। এখন পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১২-এর ৬ ধারা) অনুযায়ী প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট টিলা ও পাহাড় কাটা বা নিধন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

ফলে আইন অমান্য করেই খননযন্ত্র দিয়ে এ টিলা কাটা হচ্ছে এবং ঝামেলা এড়াতে সে কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে রাতে। এখন টিলা কাটার কারণে আশপাশে ঘর ও স্থাপনা ঝুঁকির মুখে পড়েছে। আগামী বর্ষাকালে মাটি ধসে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

উপজেলার তরফপুর ইউনিয়নের টাকিয়া কমদা গ্রামে তিনটি স্থানে টিলা কাটা হচ্ছে। টিলার মালিকেরাই ইটভাটায় মাটি বিক্রি করতে এ কাজ করছেন। নিজস্ব মালিকানায় থাকলেও সেটি করার সুযোগ কারও নেই। কারণ, জমির শ্রেণি পরিবর্তন করতে সরকারের অনুমতি লাগে।

এখন স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, টিলামালিকেরা নাকি টিলা কাটার জন্য সরকার থেকে অনুমতি নিয়েছে। টিলার মালিকেরা যদি সত্যিই এমন অনুমতি পেয়ে থাকেন, তাহলে উদ্বেগজনকই বলতে হয়। তার মানে সরকারই টিলা বিনাশে উৎসাহিত করছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন