You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সীমান্তে রোহিঙ্গাকেন্দ্রিক জঙ্গি ঘাঁটি, প্রত্যাবর্তনের মধ্যেই রয়েছে সংকটের সমাধান

কক্সবাজার ও বান্দরবানের সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখা ও তোতার দ্বীয়া দ্বীপে জঙ্গি ঘাঁটি গড়ে ওঠার বিষয়টি গভীর উদ্বেগজনক।

জানা যায়, পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও রোহিঙ্গা বংশোদ্ভূত হাসানের নেতৃত্বে অন্তত ১৭ জঙ্গি ১৫ দিন ধরে শূন্যরেখায় একটি বাঙ্কারে সশস্ত্র অবস্থায় অবস্থান করছে, যাদের মধ্যে কমপক্ষে চারজন লস্কর-ই-তৈয়বার সক্রিয় সদস্য।

অন্যদিকে আলোচিত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নবী হোসেনের ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত সীমান্তের তোতার দ্বীয়া দ্বীপে আফগান ফেরত তালেবান যোদ্ধা ও রোহিঙ্গা বংশোদ্ভূত মৌলানা আবুজরের নেতৃত্বে আরেকটি জঙ্গি গ্রুপ অবস্থান করছে। দুটি গ্রুপকেই মিয়ানমার সেনাবাহিনী মদদ দিচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, নিজ বাসভূমি থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী শুরু থেকেই বাংলাদেশের জন্য মূর্তিমান সমস্যা হিসাবে বিরাজ করছে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদকের কারবার, দোকানপাট, ব্যবসা-বাণিজ্য ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে অন্তত অর্ধশতাধিক সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ গড়ে উঠেছে। এতে ক্যাম্পের অভ্যন্তরে প্রায় প্রতিদিন অতি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও গোলাগুলি-খুনোখুনির মতো ঘটনা ঘটছে। জানা গেছে, ক্যাম্প অশান্ত করার জন্য সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে বিনামূল্যে কোটি কোটি টাকার ইয়াবা দিচ্ছে মিয়ানমার, যাতে রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসী হিসাবে চিহ্নিত করে আন্তর্জাতিক আদালতে চলমান রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার মাধ্যমে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন রোধ করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন