পাহাড় বেয়ে লিফট ওঠে

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ২৫ জানুয়ারি ২০২৩, ১৩:৪৪

চীনের হুয়ানের বেইলং এলিভেটরের সঙ্গে আধুনিক কোনো এলিভেটরেরও তুলনা হয় না। অনেক উঁচু এক পাহাড় থেকে একে খাড়া নেমে আসতে দেখলে বা নিচ থেকে পাহাড় বেয়ে উঠতে দেখলে শরীরে রোমাঞ্চের একটি শিহরণ বয়ে যাবে। ১০৭০ ফুট দীর্ঘ এলিভেটরটি অবশ্য রেকর্ড বুকে নিজের নাম লিখিয়েছে পৃথিবীর দীর্ঘতম আউটডোর এলিভেটর হিসেবে। সবকিছু মিলিয়ে এটি এমনিতেই পর্যটকদের নজরে ছিল, বিশেষ করে চীনে। তবে ২০০৯ সালে ‘অ্যাভাটার’ ছবিটি মুক্তি পাওয়ার পর এটি গোটা দুনিয়ায় পরিচিতি পেয়ে যায়। 


হুনান প্রদেশের ঝাংঝিয়াঝি ফরেস্ট ন্যাশনাল পার্ক বিখ্যাত চুনাপাথরের উঁচু সব স্তম্ভের কারণে। এগুলোর কোনো কোনোটা উচ্চতায় ৩ হাজার ফুটেরও বেশি। অনেকেই বিশ্বাস করেন, ২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়া জেমস ক্যামেরনের ‘অ্যাভাটার’ চলচ্চিত্রটিতে দেখানো কল্পজগৎ প্যান্ডোরা তৈরি করা হয়েছে এই জাতীয় উদ্যানটিতে অনুপ্রাণিত হয়ে। ছবিটি যাঁরা দেখেছেন, তাঁরাও ঝাংঝিয়াঝি ন্যাশনাল পার্কের বাস্তব জগতের সঙ্গে মিল খুঁজে পাবেন সেই কল্পজগতের। 


ঝাংঝিয়াঝি ন্যাশনাল পার্কের প্রাকৃতিক এসব স্তম্ভের মাঝখান থেকে মানবসৃষ্ট একটি উঁচু কাঠামোও উঠে গেছে। ইস্পাত ও কাচের সমন্বয়ে বানানো এই এলিভেটরের নাম বেইলং এলিভেটর। বাংলায় যার অর্থ শত ড্রাগনের এলিভেটর। 


১৯৯৯ সালে নির্মাণ শুরু হয় এর। ২০০ কোটি টাকা খরচ করে বানানো এলিভেটরটি সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় ২০০২ সালে। খুব সাবধানে বাছাই করা চুনাপাথরের একটি পাহাড়ের গায়ে নির্মাণ করা হয় এটি। সেখানে সুড়ঙ্গ খুঁড়ে সামনে কাচের দেয়ালের তিনটি দোতলা এলিভেটর তৈরি করা হয়। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us