You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বয়োবৃদ্ধদের বিপথগামী হওয়া ও আমাদের দায়বদ্ধতা

কয়েকদিন আগে পত্রিকার পাতায় কয়েকজন বয়োবৃদ্ধ লোকের ছবি প্রকাশিত হয়েছে, যাদের সবাইকে চোর বলে উল্লেখ করা হয়। বস্তুত এ দেশের বৃদ্ধরা জীবনের শেষ সময়গুলোতে ধর্মকর্ম করেন, সংসার চালান, পরিবারের দেখাশোনা করেন এবং সবার সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রেখে চলেন। বয়োবৃদ্ধরা সমাজের বা পরিবারের বোঝা নন; তারা আপনার-আমার ও পবিরাবের জন্য আশীর্বাদ। যদিও অতি বয়োবৃদ্ধদের আজকাল কিছু কিছু বৃদ্ধাশ্রমেও রাখা হয়। এই বৃদ্ধাশ্রমে অল্প কিছু বয়োবৃদ্ধ থাকলেও বৃদ্ধ মা-বাবাদের সঙ্গে রাখাই শ্রেয়। এ ব্যাপারে প্রতিটি ধর্মেই বিশেষভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ফিরে আসা যাক বৃদ্ধদের চোর হওয়ার খবরে। বৃদ্ধ কয়েকজন মানুষ মিলে চুরি করেছে। অর্থাৎ কিছু সংখ্যক বৃদ্ধ চোর হয়ে গেছে। প্রশ্ন হলো, আমাদের সমাজের অবক্ষয় এতটাই হয়েছে যে, যারা আমাদের উপদেশ দেবেন, ধর্মপরায়ণ হতে বলবেন, নীতিবাক্য শুনাবেন, সমাজের উন্নয়নের জন্য বুদ্ধি-পরামর্শ দেবেন, তারাই যদি চুরি করেন, তবে বিষয়টি কেমন মনে হয় না? এ বয়স্ক চোরদের চুরি করাটাই কেমন যেন সমাজের একটা অভূতপূর্ব অবক্ষয়ের ইঙ্গিত করছে। ছবিতে যে কয়জন বৃদ্ধ দেখলাম, তাদের কয়েকজনের মুখে আবার পাকা দাড়ি। প্রশ্ন হলো, এই বয়স্ক লোকেরা কেন চুরি করলেন? এমন বয়সে তারা আর যাই করুন না কেন, চুরি করাটা কিছুতেই তাদের মানায় না। তবে কী কারণে তারা এমন ঘৃণ্য কাজে জড়িয়ে পড়লেন? জীবিকার অভাব, ছেলেমেয়েরা তাদের ভরণপোষণ করেন না-সমাজ বা রাষ্ট্র থেকে সাহায্য-সহযোগিতা না পাওয়া ইত্যাদি কারণেই হোক না কেন-বয়স্ক ব্যক্তিদের চোর হওয়ার বিষয়টি মেনে নেওয়া সত্যিই কষ্টকর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন