You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশেই ঋণ শোধ হবে

১৯৭২ সালে পাকিস্তানের জেলখানা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে আসার অব্যবহিত পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কয়েকজন বিদেশি সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। এর মধ্যে ডব্লিউএনইউটিভির জন্য ডেভিড ফ্রস্টের নেওয়া সাক্ষাৎকারটি নানাভাবে আলোচিত হয়। এটি নেওয়া হয় ১৮ জানুয়ারি।

এর আগে লন্ডনের অবজারভার পত্রিকার গ্যাভিন ইয়াং ও নিউইয়র্ক টাইমসের শিডনি শনবার্গকে দেওয়া দুটি সাক্ষাৎকার তেমন আলোচিত না হলেও এর ঐতিহাসিক তাৎপর্য কম নয়। এই সাক্ষাৎকার দুটোতেই তিনি প্রথম তাঁর গ্রেফতার হওয়া ও বন্দিজীবনের নানা ঘটনা তুলে ধরেন। কথা বলেন পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়েও।

গ্যাভিন ইয়াংকে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় বঙ্গবন্ধু ৩২ নম্বরের বাড়িতে ওঠেননি। ধানমন্ডির অন্য একটি বাড়িতে অস্থায়ীভাবে বাস করছিলেন। অস্থায়ী সেই বাড়িটিতেই তার পরিবারের সদস্যরা ৯ মাস অন্তরীণ ছিলেন। ইয়াং লিখেছেন, কিছু দিন আগেও এখানে পাকিস্তানি সেনারা পাহারা দিত। এখন পাহারা দিচ্ছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা। ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি সেনারা মুজিবকে তার ৩২ নম্বরের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে নেওয়ার সময় সেটি তছনছ করে দেয়। জানুয়ারির মাঝামাঝি যখন ইয়াং এ সাক্ষাৎকার নেন, তখনো ওই বাড়ি মেরামতের কাজ চলছিল।

এই সাক্ষাৎকারে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর যেসব সদস্য ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যা করেছে, তাদের বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘেরই উচিত এই বিচারের ব্যবস্থা করা।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন