You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নতুন বছরে কেমন যাবে বাংলাদেশের অর্থনীতি

গত ৪ আগস্ট, ২০২২ খ্রিস্টাব্দে বণিক বার্তায় ‘বাংলাদেশ: মেঘের আড়ালে সূর্য হাসে’ এ শিরোনামে আমার একটি লেখা প্রকাশিত হয়। সেখানে আমি বলেছিলাম আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বিশ্ব পরিস্থিতি ও দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কঠিন অবস্থার অবসান ঘটতে শুরু করবে। সংকট মোকাবেলায় সরকার যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল তার ফল এখন আমরা পেতে শুরু করেছি। তাছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলমান থাকা সত্ত্বেও বিশ্ব পরিস্থিতি বাংলাদেশের জন্য কিছুটা অনুকূলে রয়েছে। তাছাড়া গত বছরের ধারাবাহিকতায় এ বছরও বাংলাদেশে অনেক মেগা প্রকল্প চালু করা হবে। সব মিলিয়ে নতুন পঞ্জিকা বছরে আমাদের চ্যালেঞ্জ থাকলেও বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য অপেক্ষাকৃত সুদিন অপেক্ষা করছে। আজকের এ লেখায় সেগুলোর কারণ ও তথ্যভিত্তিক পরিস্থিতি তুলে ধরার চেষ্টা করব।

গত বছরটা ছিল বিশ্ব অর্থনীতির জন্য ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ ও টালমাটাল এক বছর। বিশেষ করে মূল্যস্ফীতির জন্য বছরটি অনেক বছর ধরে বিশ্লেষকদের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কভিড-এর ধাক্কা সামলে যখন চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে গোটা বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পথে তখনই ইউক্রেনে যুদ্ধ ও তার ফলে সৃষ্ট ভূরাজনীতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে সরবরাহ ক্ষেত্রে বড় ধরনের ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। গত মার্চে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি গবেষণা সংস্থার খাদ্য মূল্যসূচক ছিল বিগত ৬০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চে। আবার জুনে যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি গত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রেকর্ড করে। উন্নত দেশগুলোর সংগঠন ওইসিডিভুক্ত (অর্গানাইজেশন অব ইকোনমিক কো অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) দেশগুলোয় জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত গড়ে ১০ শতাংশের ওপরে মূল্যস্ফীতি ছিল। ইংল্যান্ড, ইতালি, জার্মানিতেও মূল্যস্ফীতি দুই অংক অতিক্রম করেছে। ব্যারেলপ্রতি ক্রুড অয়েলের মূল্য ফেব্রুয়ারিতেই ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায় আর তা অব্যাহত থাকে জুলাই পর্যন্ত। এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা ও গবেষকরা ২০২৩ সালের দিকে একটি মন্দা আসতে পারে বলে মত দিচ্ছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন