You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে যুদ্ধে সমাজ বদলাবে

আমাদের নিজেদের দেশের খবর কী? এখানেও বহু ঘটনা ঘটছে, চাঞ্চল্যকর ঘটনাও। করোনায় ভুগে অনেক মানুষ অকালে মারা গেছে। কিন্তু তার চেয়েও বেশি মানুষকে আকস্মিকভাবে এবং অকালে চলে যেতে হয়েছে সড়ক দুর্ঘটনায়। একদিনে করোনায় মৃত্যু হয়েছিল ১০ জনের, সড়ক দুর্ঘটনায় ২৩ জনের। করোনায় মৃত্যু, তাও কিছুটা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করা হয়ে থাকে; সড়কে মৃত্যুকে মনে করা হয় নিতান্তই স্বাভাবিক।

সড়ক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী প্রায় প্রতিদিনই তার অদৃশ্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের উদ্দেশে একটি করে সুতীক্ষ্ন বাণ নিক্ষেপ করেন। কিন্তু তার মন্ত্রণালয়ের আসল যে প্রতিপক্ষ সড়ক অব্যবস্থাপনা, সে বিষয়ে উচ্চবাচ্য করেন না। চলচ্চিত্রাভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন সড়কের নিরাপত্তা নিয়ে আন্দোলন করছেন। কাজটির সঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় তার স্ত্রীকে হারানোর বেদনা জড়িত রয়েছে। তাকে একজন সাবেক মন্ত্রী প্রতিদিনই যিনি বিরোধী দলের লোকদের হুশিয়ার করে দিতেন, তিনি সুবিধামতো আর কাউকে না পেয়েই হবে ইলিয়াস কাঞ্চনকে উন্মাদ বলে অভিহিত করেছিলেন। বোঝা যাচ্ছে, সড়কে যাত্রীদের কপালের দুর্ভোগ কমার আপাতত কোনো কারণ নেই। করোনা নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে, সড়ক নিয়ন্ত্রণে আসবে না। আর কেবল সড়কে বের হলেই যে নিরাপত্তাহীনতার মুখে পড়তে হবে, তাও নয়। ঘরে বসে থেকেও প্রাণহানি ঘটানো সম্ভব। উন্মত্ত চালকরা ইদানীং চলন্ত বাস-ট্রাক নিয়ে ঘরের ভেতরেও হানা দিচ্ছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন