You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাড়তি খরচের সক্ষমতা জনগণের নেই

সাধারণ মানুষ যাতে আপত্তি তুলতে না পারে, সে জন্য সরকার একটি অলিখিত নীতি চালু করেছে। প্রথমে তারা গ্যাস-বিদ্যুতের পাইকারি দাম নির্ধারণ করে, পরে ভোক্তা পর্যায়ে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

ভোক্তা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব নিয়ে গত রোববার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) গণশুনানি হয়। প্রতি ইউনিট (কিলোওয়াট ঘণ্টা) বিদ্যুৎ ব্যবহারে খরচ বাড়তে পারে ১ টাকা ১০ পয়সা। প্রথম অধিবেশনে ছয়টি বিতরণ কোম্পানি ও একটি সঞ্চালন কোম্পানি দাম বাড়ানোর প্রস্তাব উপস্থাপন করে। তারা বলছে, পাইকারি দাম বাড়ানো হয়েছে গত ডিসেম্বরে।

এখন খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো না হলে লোকসানে পড়বে তারা। অন্যদিকে অর্থনীতিবিদ ও শিল্পোদ্যোক্তারা দাম বাড়ানোর বিরোধিতা করে বিদ্যুৎ খাতে চুরি, অপচয় ও কমিশন বাণিজ্য বন্ধের ওপর জোর দিয়েছেন। একজন জ্বালানি-বিশেষজ্ঞ সংস্থাগুলোর দেওয়া হিসাবের যথার্থতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন