You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আওয়ামী লীগে নেতৃত্বের পুনর্বিন্যাস হবে কি

২৪ ডিসেম্বর শনিবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে জেলা, উপজেলা এবং তৃণমূলের বিভিন্ন স্তরে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই জেলা সম্মেলনগুলোতে অংশ নিচ্ছেন। বর্তমান রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে বক্তব্য দিচ্ছেন।

সম্মেলনগুলোতে দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে উপস্থিত হচ্ছেন। সব জেলা, উপজেলাতেই কমিটি গঠিত হচ্ছে। রাজনৈতিক আলোচনা, পর্যালোচনা এবং নেতৃত্ব গঠনে উল্লেখ করার মতো কোনো পরিবর্তন-চিন্তা পরিলক্ষিত হয়নি। তবে সম্মেলনগুলো বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, নেতৃত্ব নির্বাচনে প্রত্যাশা, অপ্রত্যাশার দোলাচলে অনেক জায়গায়ই দোল খেতে দেখা যাচ্ছে। তারপরও জাতীয় সম্মেলনে জেলা-উপজেলা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী অংশ নেবেন। দলের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি ও নতুন নেতৃত্বের প্রত্যাশা নিয়েই যাঁরা আসবেন, তাঁদের সব প্রত্যাশা পূরণ হবে—এমনটি নয়। কিন্তু গৃহীত সিদ্ধান্ত ও নতুন নেতৃত্ব সময়ের চ্যালেঞ্জ গ্রহণে কর্মী, সমর্থক এবং জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কতটা সক্ষম হবেন, সেটিই হবে সম্মেলনে দেখার বিষয়।

সময়টি এখন বৈশ্বিক এবং অভ্যন্তরীণ আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক বিবেচনা থেকে বেশ জটিল এবং কঠিনও। এক বছর পর দেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। রাজনীতির মাঠে আওয়ামী লীগের বিরোধী সব সামাজিক, রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক প্রতিপক্ষ সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে। ডিসেম্বর মাসটি আমাদের বিজয়ের মাস। সেই মাসেই একদিকে প্রতিপক্ষ সব শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে সংগঠিত হচ্ছে, অন্যদিকে আওয়ামী লীগ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নিজেদের কর্মসূচি এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব পুনর্গঠন করার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ ১৪ বছর একটানা ক্ষমতায় থেকে দেশ শাসন করছে। এই সময়ে দেশের আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে নানা পরিবর্তন সংঘটিত হয়েছে; বিশেষ করে সামাজিক শক্তির মধ্যে নানা রূপান্তর ঘটেছে। কিন্তু রূপান্তরকে ত্বরান্বিত এবং সংহত করার যে রাজনৈতিক সচেতনতাবোধের প্রক্রিয়া গড়ে তোলা অপরিহার্য ছিল, সে ক্ষেত্রে প্রত্যাশা পূরণের মতো অবস্থা কতটা তৈরি হয়েছে—তা নিয়ে নিশ্চিত করে বলা যাবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন