You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিরাপত্তা গাফিলতির দায় কে নেবে

ঢাকার আদালত প্রাঙ্গণ থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর প্রকাশ্যে হামলা চালিয়ে দুই জঙ্গিকে যে কায়দায় ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে, তা বিস্ময়, উদ্বেগ ও অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। পালিয়ে যাওয়া দুই জঙ্গি নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের (সাবেক আনসারুল্লাহ বাংলা টিম) সদস্য। জাগৃতি প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী ফয়সল আরেফিন দীপন ও লেখক-ব্লগার অভিজিৎ রায় হত্যার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।

প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও আদালত সূত্রের বরাতে প্রথম আলোর খবর জানাচ্ছে, ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল থেকে আট জঙ্গিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের হাজতখানায় নিয়ে যাওয়ার পথে হাতকড়া পরা দুই জঙ্গি নিরাপত্তায় থাকা পুলিশের এক সদস্যকে মারধর শুরু করেন।

মুহূর্তেই সহযোগীরা হামলায় যোগ দেন। পুলিশের অন্য সদস্যরা এগিয়ে এলে তাঁদের ওপরও হামলা চালানো হয়। পুলিশ সদস্যদের চোখেমুখে স্প্রে করে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের উল্টো দিকের গলি দিয়ে দুই জঙ্গি ও তাঁদের সহযোগীরা পালিয়ে যান।

লেখক-প্রকাশক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গিদের এভাবে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা আদালতের এবং সামগ্রিক নিরাপত্তাব্যবস্থার গুরুতর গলদকে সামনে নিয়ে এসেছে। ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার আদালতগুলোতে প্রতিদিন সাড়ে ছয় শ আসামি হাজির করা হয়। পৃথক চারটি হাজতখানা থেকে আসামিদের আদালতগুলোতে হাজির করা হয়। এ কাজে ১৯০-২০০ জন পুলিশ সদস্য নিয়োজিত থাকেন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, প্রয়োজনের তুলনায় এ সংখ্যা কম, নিরাপত্তার এ দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়েছেন জঙ্গিরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন