You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থ পাচার রোধই ডলার সংকটের দাওয়াই

মার্কিন ডলারের চাহিদার তুলনায় জোগানের সংকট চলছে দীর্ঘদিন। বলা হচ্ছে, পরিবর্তিত বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে উচ্চ আমদানি ব্যয়ের সঙ্গে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয়ের ঋণাত্মক ব্যবধানই মূল কারণ। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ বেড়ে যাওয়া। তবে সব কারণের নেপথ্যে একটি বড় কারণ হলো অর্থ পাচার।

বলা বাহুল্য, অর্থ পাচারের বিষয়টি দেশের বৈদেশিক লেনদেনের পরিসংখ্যানে আসার কথা নয়। বিভিন্ন প্রবণতা দেখে বুঝে নিতে হয়। অর্থ পাচার সবচেয়ে বেশি হয় বাণিজ্যের আড়ালে। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান জানিয়েছেন, আমদানি পণ্যের দাম ২০০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেখানোর ঘটনা ঘটেছে। ব্যাংকিং ও কাস্টমস পরিভাষায় এই বাড়িয়ে দেখানোর নাম 'ওভার ইনভয়েসিং'। ধরুন, কোনো পণ্যের প্রতি ইউনিটের প্রকৃত দাম ১০০ ডলার। আমদানিকারক কাগজপত্রে দেখালেন ২০০ ডলার। ব্যাংক পরিশোধ করল ২০০ ডলার। বাকি ১০০ ডলার তিনি পাচার করলেন। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে পণ্য সরবরাহকারী কিংবা ব্যাংক বা শুল্ক্ক কর্মকর্তাদেরও যোগসাজশ থাকতে পারে। যদি বাড়তি ব্যয় দেখানো না হতো, তাহলে আমদানি ব্যয় এত হতো না। ফলে পরিসংখ্যান যা দেখাচ্ছে, তার সবই প্রকৃত আমদানি ব্যয়- এটি মনে না করার যুক্তি পাওয়া যাচ্ছে। বিএফআইইউর শীর্ষ কর্মকর্তার বক্তব্য এ যুক্তিকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন