You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রিজার্ভ এবং আইএমএফের ঋণ

রিজার্ভ নিয়ে সাফল্য প্রচারের পরিবর্তে যেন আতঙ্ক গ্রাস করেছে। যেহেতু খাদ্য, সার, জ্বালানি, মেশিনপত্র, গাড়ি ইত্যাদি আমদানি করতে হয় এবং বিদেশি ঋণ ও সুদ শোধ করতে হয় তাই রিজার্ভ কমছে প্রতি মাসে। সম্ভাব্য সংকটের আশঙ্কায় আইএমএফের কাছে গত জুলাইয়ে ৪৫০ কোটি ডলার ঋণ চেয়েছে বাংলাদেশ। ঋণ নিয়ে আলোচনা করতেই সংস্থার দলটি এসেছে ঢাকায়। সংস্থাটির এশীয় ও প্যাসিফিক বিভাগের প্রধান রাহুল আনন্দের নেতৃত্বাধীন একটি দল গত ২৬ অক্টোবর থেকে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করছে। তারই ধারাবাহিকতায় সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সঙ্গে সোমবার তিনটি আলাদা বৈঠক করেছে আইএমএফের দল। সেসব বৈঠকে ভর্তুকি কমানোসহ আইএমএফের নানা ধরনের শর্ত ও আলোচনার কথা পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে।

আইএমএফের সফররত দলটি সামাজিক নিরাপত্তা খাতের বরাদ্দ থেকে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের প্রকৃত খরচের প্রবণতা জানতে চেয়েছে। তারা আরও জানতে চেয়েছে জ্বালানি তেলসহ বিদ্যুৎ, সার ও গ্যাসে দেওয়া ভর্তুকি ও লোকসানি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে সরকারের পরিকল্পনা কী?

এ বছরের বাজেটে ৮২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা ভর্তুকি বাবদ বরাদ্দ আছে। ভর্তুকির বেশির ভাগ টাকাই ব্যবহৃত হবে জ্বালানি তেল, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও সারের জন্য। আইএমএফ অবশ্য ভর্তুকি কথাটি বলতে চায় না। ভর্তুকিকে ‘ভর্তুকি ব্যবস্থাপনা’ বলে থাকে তারা। ভর্তুকি ব্যবস্থাপনায় নগদ ঋণ নামে খাতের উল্লেখ করা হয়, আসলে শেষ বিচারে এটা ভর্তুকিই। এ ঋণ দেওয়া হয়ে থাকে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি), বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ইত্যাদি সংস্থাকে। ধরে নেওয়া হয় এগুলো অফেরতযোগ্য ঋণ এবং বিপিসি ও পিডিবি সরকারকে তা ফেরত দেয় না, সরকারও ফেরত চায় না। বেসরকারি খাত থেকে বেশি দামে বিদ্যুৎ কিনে কম দামে বিক্রি করার জন্য পিডিবিকে ঋণ দেয় সরকার। এগুলো নামে ঋণ কিন্তু বাস্তবে ভর্তুকি। কারণ, সরকার এই টাকা ফেরত পায় না। জনগণের ট্যাক্সের টাকা চলে যায় সরকারের হাত হয়ে ব্যবসায়ীদের পকেটে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন