You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমাদের বুক কাঁপে

মন্ত্রীরা যখন ক্ষমতা থেকে সরে যান, অর্থাৎ বাধ্য হন সরে যেতে, তখন তাঁদের কীই-বা করার থাকে? এমনকি বলার মতো বক্তব্যও ফুরিয়ে যায়। তবে সেটা যে সবার ক্ষেত্রে সত্য হবে বিধিবদ্ধ এমন কোনো নিয়ম নেই। ‘সম্মানজনক’ ব্যতিক্রম অবশ্যই ঘটা সম্ভব এবং সেটা ঘটেও।

কথা আমরা বলি না, এটা ঠিক নয়। অনেক সময়ই অনেক কথা বলি। এমনকি কোনো কথা না-বলেও; এটা আমাদের সংস্কৃতির ভেতরই রয়েছে। আর তাঁরা তো কথা ঠিকই বলেন, হরদম বলেন, যাঁদের হাতে ক্ষমতা আছে। তাঁরা বলেন, আমরা শুনি। অনেক সময় অবাক হয়েই শুনি। ওইটুকুই আমাদের অধিকার। স্বাধীন দেশের নাগরিক—স্বাধীনতা বলা যেতে পারে।

এই যে নানা রকমের সমস্যা ও সংকটের ভেতর দিয়ে চলেছি আমরা, এর মধ্যে মন্ত্রী মহোদয়রা যা বলেন তা বোধ করি তাঁদের পক্ষেই বলা সম্ভব। ডেঙ্গু সমস্যা? একজন মন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর হার অন্য অনেক দেশের তুলনায় কম।’ শুনে আমরা কী বলব? আমাদের অনুভূতিটা কি হবে দুঃখের, নাকি সুখের? অন্য অনেক ক্ষেত্রে আমরা হরহামেশা উন্নতি করছি, এ ক্ষেত্রে পারছি না। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর ক্ষেত্রে আমরা এখনো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হতে পারলাম না, সেই দুঃখে কি বুক চাপড়াব? আমরা জানি না, বুঝি না; আমরা হতবাক হয়ে শুনি। ডেঙ্গু সম্পর্কে আরেক মন্ত্রী যা আমাদের জানাচ্ছেন, তা-ও কম চমকপ্রদ নয়। তাঁর পর্যবেক্ষণ এই রকম যে ডেঙ্গুর আক্রমণ আসলে আমাদের উন্নতিরই লক্ষণ। তাঁর কথাগুলো খুবই যৌক্তিক এবং উদ্ধৃতিযোগ্য: ‘ডেঙ্গুর বাহক এডিসের মতো “এলিট” মশা এসেছে। সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, কলকাতা শহরে এই মশা দেখা যায়। বাংলাদেশ যখন উন্নত হচ্ছে, তখন ডেঙ্গু এসেছে। মানুষের কত অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটছে, দ্রুত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘সোনার বাংলা গড়ার দিকে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন