You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমাদের সেই ছাত্রলীগ এখন নব্য এনএসএফ?

অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়- বর্তমানে ছাত্রলীগ যেন পাকিস্তান আমলের এনএসফ হিসেবে রূপান্তর হয়েছে। শিক্ষাঙ্গন, বিশেষত পাবলিক ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে কোনো অঘটনের সঙ্গে দেখা যায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মী কোনো না কোনোভাবে জড়িত। শিক্ষাঙ্গনের বাইরেও যেসব ঘটনায় ছাত্রলীগের ভূমিকা পাওয়া যায়, তার সঙ্গে শিক্ষার সুদূরতম সম্পর্কও নেই। সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কোনো অর্থেই কল্যাণকর নয়, বরং সুশাসন ও শৃঙ্খলার বিরুদ্ধে। অথচ এই ছাত্রলীগ তার সুবর্ণ সময়ে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র বদলের স্বপ্ন দেখিয়েছিল!

১৯৬৫ সালে চট্টগ্রাম কলেজে এইচএসসি পড়ার সময় ছাত্র রাজনীতিতে আসা। ছাত্রলীগ কিংবা ছাত্র ইউনিয়ন সরকারি নিষেধাজ্ঞার কারণে স্বনামে রাজনীতি করতে পারত না। ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম কলেজের স্থানিক নাম ছিল 'যাত্রিক'। আর ছাত্র ইউনিয়নের নাম ছিল ইউএসপিপি। আমার দু'বছরের সিনিয়র বড়দা (ইঞ্জিনিয়ার মুঈনুল আহসান) মুসলিম হাই স্কুলের প্রাক্তন মেধাবী ছাত্র আ.ফ.ম. মাহবুবুল হকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন কলেজের প্রথম দিনেই। বড়দা চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র হিসেবে যাত্রিক করতেন; আপাও যাত্রিক। অতএব, আমিও ভিড়ে গেলাম যাত্রিকে।

১৯৬৭ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় কুমিল্লা বোর্ডে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে ভর্তি হয়ে জিন্নাহ হলে (বর্তমানে সূর্য সেন হল) সিট নিলাম। তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে আইয়ুব-মোনায়েমের মাস্তান বাহিনী এনএসএফের ত্রাসের রাজত্ব। মেধাবী ছাত্র হিসেবে পরিচিতির কারণে ১৯৬৮ সালে অনুষ্ঠিত হলের নির্বাচনে এনএসএফের সভাপতি সাইফুল্লাহর কক্ষে আমাকে ধরে নিয়ে সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচনের প্রার্থিতা ফরমে স্বাক্ষর নিল এনএসএফ। ওখান থেকে ছাড়া পেয়েই হলের হাউস টিউটরকে নিয়ে প্রভোস্টের বাসায় গিয়ে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করলাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন