You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অপব্যবহারে বাড়ছে বিপদ

দেশে অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, কিছু জীবাণুর অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে ওঠার প্রবণতা বাড়ছে। এখন দেশে ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে; একইসঙ্গে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত রোগীর ভুল ওষুধ সেবনের প্রবণতাও বাড়ছে। অনেকে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ফার্মেসির লোকজনের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করছেন। এতে ভয়াবহ ঝুঁকিতে পড়ছেন রোগী। গত কয়েকদিনে সারা দেশে ডেঙ্গিতে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গি ভাইরাসের চারটি ধরনই এখন দেশে সক্রিয়। এসব ধরনের সংক্রমণের কারণে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ডেঙ্গিতে আক্রান্ত রোগীর জ্বর ছেড়ে যাওয়ার পর ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা রোগীর জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ, যা অনেকেই জানেন না। ফলে তারা স্বাভাবিক চলাফেরা শুরু করেন। এ ভুলের কারণেও অনেক সময় রোগী মারা যাচ্ছেন। এ ছাড়া ডেঙ্গিতে আক্রান্ত যেসব রোগীর অন্য কোনো জটিল রোগ রয়েছে, তাদের অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার। করোনা থেকে সুস্থ হওয়ার পর কেউ ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে অপ্রয়োজনীয় ওষুধ সেবনে বাড়তি ঝুঁকি সৃষ্টি হতে পারে। বস্তুত যে কোনো রোগের ক্ষেত্রেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা অনুচিত।

কিছু ক্ষেত্রে গুরুতর অসুস্থতা ছাড়া বেশিরভাগ ডেঙ্গি রোগীর উপসর্গ থাকে না বা হালকা লক্ষণ দেখা যায়। সংক্রমিত মশার কামড়ের ৪ থেকে ১০ দিন পর সাধারণত ২ থেকে ৭ দিন ধরে লক্ষণগুলো স্থায়ী হয়। ফলে প্রাথমিক চিকিৎসায় প্রচুর তরল খাবার ও জ্বর কমানোর জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেতে হয়। কোনোভাবেই অ্যান্টিবায়োটিক বা এ ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা উচিত নয়। ডেঙ্গি পজিটিভ হয়েও প্রাথমিক অবস্থায় শনাক্ত না হলে পরে জটিলতা দেখা দিতে পারে। জটিলতা এড়াতে জ্বর হলে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা উচিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন