You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গাইবান্ধার আয়নায় কী দেখলাম কী শিখলাম

গাইবান্ধার আয়নায় প্রতিফলিত হলো নির্বাচনী চেহারা। মানুষ সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে নিজেকে, আর তার পছন্দের তালিকায় যেসব জিনিস থাকে তাদের মধ্যে অন্যতম হলো আয়না। কে কবে আয়না বানানোর কৌশল আবিষ্কার করেছিল তা জানা না থাকলেও আয়নার ব্যবহার করতে আপত্তি নেই কারও। এমন মানুষ কি পাওয়া যাবে যিনি আয়নায় নিজেকে দেখতে চান না! আয়নায় মানুষ নিজেকে দেখেন। আয়নার সামনে হাসলে হাসির চেহারা, কাঁদলে কান্নার চেহারাই দেখা যায়। আয়না ভুল দেখায় না কিন্তু যে দেখে যে যদি আত্মপ্রেমে মগ্ন থাকে তাহলে নিজেকে সবচেয়ে সুন্দর দেখতে থাকে। কোনো খুঁত আর চোখে পড়ে না।

মানুষের কাজও না কি আয়নার মতো। যার মধ্যে প্রতিফলিত হয় মানুষের চিন্তা। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও সমস্যাটা একই রকম। নিজের কাজের ভুল বা ত্রুটি দেখতে পান না এমনকি কাজ নিয়ে কোনো সমালোচনা শুনতে চান না সাধারণ মানুষ। কিন্তু যারা দায়িত্বে থাকেন তাদের তো সাধারণ মানুষের মতো হলে চলবে না। কারণ তাদের ভুল অসংখ্য মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে। নির্বাচন কমিশন তেমনি একটি দায়িত্বপূর্ণ জায়গা।

নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছিল গাইবান্ধায়, উপনির্বাচন। গাইবান্ধা-৫ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী গত ২৩ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। স্বাভাবিকভাবেই তার মৃত্যুতে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। এরপর তফসিল ঘোষণা এবং সে অনুযায়ী শুরু হয় নির্বাচন আয়োজন। শুরু থেকেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ নির্বাচন কমিশনে আসতে থাকে। এসব অভিযোগের নিষ্পত্তি করার খুব বেশি উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয়নি নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। ফলে অসন্তোষ, সন্দেহ আর অবিশ্বাস দানা বাঁধতে থাকে ক্রমাগত। জাতীয় নির্বাচনের আর এক বছর বাকি। সার্বিক বিবেচনায় আওয়ামী লীগের জন্য এই নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার খুব গুরুত্বপূর্ণ এমন কোনো বিষয় ছিল না। কিন্তু ক্ষমতার দাপট বলে কথা!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন