You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রকৃত বিপ্লবই পারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে

মিয়ানমারে একসময় কমিউনিস্ট আন্দোলন বেশ ভালো রকমের শক্তিশালী ছিল; কমিউনিস্টরা রাষ্ট্রক্ষমতা নিয়ে নেবে এমনও মনে হয়েছে। সে দেশে সামরিক বাহিনী যে তাণ্ডব ঘটিয়েছে তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী নির্যাতিত, নিহত ও দেশান্তরিত রোহিঙ্গারা। অং সান সু চি সামরিক বাহিনীর নেতাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছিলেন। রোহিঙ্গাদের পক্ষে টুঁ শব্দটিও করেননি, তাদের ওপর সামরিক ও সামাজিক নিপীড়নকে নীরবে সমর্থনই করেছেন।

এখন টের পাচ্ছেন সেনাবাহিনী কতটা নৃশংস হতে পারে। প্রতিবাদকারীদের সেখানে নিয়মিত হত্যা করা হচ্ছে; চারজন সুপরিচিত গণতন্ত্রপন্থীকে প্রহসনের বিচারে প্রাণদণ্ডাদেশ দিয়েছে, দণ্ডাদেশ কার্যকরও করে ফেলেছে। বিশ্ব কী বলবে তার তোয়াক্কা করেনি। আর বিশ্ব তো তেমন কিছু বলেও না। দেশটির প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক সম্পদের ওপর পুঁজিবাদীদের চোখ রয়েছে।

আমরা টাকার শাসনের কথা বলছিলাম। গণচীন যে এখন আর কমিউনিস্ট নেই তার নানা ধরনের প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। সেখানে কিছু মানুষ অতি দ্রুত অসম্ভব রকমের ধনী হয়ে গেছে; তাদের অনেকেই দেশে থাকতে চাচ্ছে না, বিদেশে চলে গেছে বা চলে যাওয়ার সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে। এই লেখাটি লিখতে লিখতেই খবর পাওয়া গেল যে চীনের একজন সাবেক বিচারমন্ত্রী দুর্নীতির দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন