You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ধোঁয়াটে রাজনীতি বনাম সম্প্রীতির ধর্মীয় উৎসব

এই লেখাটিতে আমি মোটেও রাজনীতি প্রসঙ্গ আনতে চাইনি। তবে মূল আলোচনার বক্তব্যের সঙ্গে একটি তুলনীয় বিষয় চলে আসায় কিঞ্চিৎ উল্লেখ না করে পারছি না। ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার হিংস্রতা দেখে মানুষ বিষণ্ণ হয়, উৎকণ্ঠিত হয়। আর এই সূত্রে ধর্মকে নেতিবাচকভাবে দেখতে থাকে। আসলে সুবিধাবাদীরাই ধর্মকে ঢাল হিসেবে সামনে রেখে সাম্প্রদায়িক মানুষকে ক্ষুব্ধ করে সুবিধার ফসল ঘরে তুলতে চায়। এসব ক্ষেত্রে বরাবরই রাজনীতি অঙ্গনের কুশীলবরা সক্রিয় থাকেন বেশি। গণতান্ত্রিক দেশের দলীয় রাজনীতিতে পক্ষ-বিপক্ষ থাকবেই। ক্ষমতার মোক্ষে পৌঁছতে দৌড়ঝাঁপ ও রাজনৈতিক কৌশল ব্যবহৃত হবেই।

কিন্তু তা দেশাত্মবোধকে বিসর্জন দিয়ে নয়। আমাদের ক্ষমতাবান দলগুলোর নিয়ন্ত্রকরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার আধিকারিক হতেই বেশি পছন্দ করেন। যেন এখানেই সব মধু। সংসদে বিরোধী অবস্থানে থেকেও যে দেশ সেবা করা যায় তা কেউ বুঝতে চান না। পাশাপাশি ক্ষমতায় নানা কৌশলে যাওয়ার চেয়ে দেশের সম্মানকে সমুন্নত রাখা যে অনেক বড় তা আমাদের ‘দেশপ্রেমিক’ রাজনীতিকরা বুঝতে চান না। প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক যুদ্ধ থাকতে পারে কিন্তু তাই বলে আমাদের মতো প্রতিপক্ষ দলের নেতারা প্রতিদিন নিয়ম করে বাদ-প্রতিবাদ যেভাবে করে যাচ্ছেন তাতে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য তেমন থাকছে না। জাতীয় নির্বাচনের উত্তাপ এক বছর আগেই আমাদের গায়ে লাগছে। নির্বাচন সামনে রেখে বরাবরের মতো রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা নাটক চলছে তা অভাবিত না হলেও রাজনৈতিক সৌন্দর্যের পরিচায়ক নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন