You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য রাজনৈতিক ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা

বিশ্বপরিমণ্ডলে একসময়ের ক্ষুদ্র অর্থনীতির দেশ বলে পরিচিত বাংলাদেশ আজ আবির্ভূত হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসাবে। ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বিমোচন নিশ্চিত করে একটি উন্নত ও আধুনিক রাষ্ট্র হওয়ার পথে জোরেশোরে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে জয়লাভের পর বাংলাদেশের শাসনভার নিজের কাঁধে নিয়ে যে শান্তি ও প্রগতির রাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনাও বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে একই নীতি অনুসরণ করে এগিয়ে চলেছেন সামনে। ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’-বিশ্বশান্তির পক্ষে বঙ্গবন্ধুর এই অমোঘ নীতিই এখনো বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র। এ মূলমন্ত্রের ওপর ভর করেই সব বাধার পাহাড় ডিঙিয়ে দেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিচ্ছেন সফল প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। তার শাসনামলের প্রতিটি পদে রচিত হচ্ছে সফলতার ইতিহাস। শেখ হাসিনা সরকারের বিগত ১৩ বছরে অজস্র কূটনৈতিক সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ শুধু এ দেশের দূরদর্শী কূটনৈতিক নেতৃত্বের কারণে।

বাংলাদেশের বর্তমান পররাষ্ট্রনীতির দুটো ফোকাসিং পয়েন্ট হলো ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি ও পাবলিক ডিপ্লোমেসি। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা। উন্নয়নের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে স্থিতিশীলতার পাশাপাশি আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাও ব্যাপকভাবে প্রয়োজন। আঞ্চলিক দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক ও শান্তি বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ এ বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়েই অগ্রসর হচ্ছে সামনে।

২.

শেখ হাসিনার বর্তমান শাসনামলে অর্থনৈতিক কূটনীতির কার্যক্রম আশাতীত সাফল্য অর্জন করেছে। এর বড় প্রমাণ হচ্ছে, গত এক বছরে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ৬৮ শতাংশ বেড়ে ৩ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। গত বছর বাংলাদেশের সমকক্ষ দেশগুলোর কেউই সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আহরণে এমন সাফল্য পায়নি। এদেশের অর্থনৈতিক কূটনীতির মূল লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেওয়া ‘ভিশন-২০২১’ ও ‘ভিশন-২০৪১’ অর্জনে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা, প্রবাসীদের বিনিয়োগে উৎসাহিত করা, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদার করা, বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বাড়ানোর মাধ্যমে অর্থনীতিকে আরও গতিময় করা এবং গুণগত উৎকর্ষ সেবা দানের মাধ্যমে সবার আস্থা অর্জন করা। এসব লক্ষ্য সামনে রেখে পরিচালিত হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কূটনীতি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন