You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘ছোট ছোট’ ভুলের সমষ্টি মারাত্মক হতে পারে

আমাদের দেশের রাজনীতিতে, বিশেষ করে ক্ষমতাসীন দল ও সরকার অনেক বিষয়ে সাধারণ মানুষকে পীড়িত করে অথচ দায়িত্বশীলরা এসবকে আমলে নিতেই চান না। তাদের চোখে এসব ‘ছোটখাটো সমস্যা’। কিন্তু ছোটখাটো সমস্যার মিছিল যখন একত্রিত হবে, তখন ছোট আগুনের ফুলকি দাবানল হয়ে যেতে পারে। সে আগুনের লেলিহান শিখা থামানো কঠিন হতে পারে। আমাদের হতাশ হয়ে দেখতে হয় নেতা-মন্ত্রীরা যখন কথা বলেন তখন মনে হয়, তাদের একমাত্র সতর্ক দৃষ্টি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দিকে।

বিরোধী পক্ষের অভিযোগের পালটা দাঁতভাঙা জবাব দিতে পারলেই যেন জিত হয়ে গেল। বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের ভাষাও প্রায় অভিন্ন। কিন্তু কোনো পক্ষই সাধারণ মানুষের হতাশা, কষ্ট ও ক্ষোভ যেন আমলে নিচ্ছে না। গণতন্ত্রের সংজ্ঞাটাই যেন পালটে গেছে। নেতাদের চোখে জনগণ নিতান্তই গোবেচারা। ‘গণশক্তি’ শব্দটি ক্ষমতাবান নেতাদের অভিধান থেকে যেন উঠে গেছে।

ক্ষমতাবান নেতাদের কাছে হয়তো এ ধারণা বদ্ধমূল যে সাধারণ মানুষের ঘাড়ে যা চাপিয়ে দেওয়া হবে তাই তারা মাথা পেতে নিতে বাধ্য থাকবে। সাধারণ মানুষের কষ্টের খোঁজ রাখা এখন আর রাজাদর্শ নয়। পোশাকি গণতন্ত্রে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে আমলা আর ব্যবসায়ী নেতাদের মনোতুষ্টি জরুরি। তাই এ দুই সম্প্রদায়ের মানুষ যাতে দুধেভাতে থাকে সেদিকে লক্ষ থাকে ক্ষমতাসীনদের। এ কারণে প্রশাসনিক দুর্নীতির বিষাক্ত থাবা আঁচড়ে দিচ্ছে সাধারণ মানুষকে, রক্তাক্ত হচ্ছে মানুষ, তবুও দুর্নীতি কমানোর কোনো পদক্ষেপ নেই সরকারের।

সংবিধানে আইনের দৃষ্টিতে প্রজাতন্ত্রে সব নাগরিকের সমান অধিকার থাকলেও সেন যুগের ব্রাহ্মণ হয়ে যাচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তারা। এদেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসাবে বিনীত প্রশ্ন রাখতেই পারি, সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে এত গ্রেফতারভীতি কেন? আমরা যারা শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত, এমনটি তো কখনো ভাবিনি। দেশের আইনের চোখে অন্যায় করলে আমিও আইনের নিয়মে বিচারের সম্মুখীন হব, এটিই স্বাভাবিক। আমার ভেতর যদি আইন লঙ্ঘন করার মতো মানসিকতা না থাকে, তাহলে ভীতি তাড়িয়ে বেড়াবে কেন?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন