You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিবাদী স্বর

গণতন্ত্রে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বরের দাম অপরিসীম। শাসকের অক্ষমতা ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ যদি ক্রমাগত প্রবল ভাবে ধ্বনিত এবং প্রতিধ্বনিত না হয়, গণতন্ত্র কমজোরি হয়ে পড়তে বাধ্য।

আবার, ঠিক সেই কারণেই, প্রতিবাদী স্বরকে শাসকরা কতটা মনোযোগ সহকারে শুনছেন, প্রতিবাদের সারবত্তা বুঝতে চেষ্ট করছেন এবং সেই অনুসারে আত্মসংশোধনের চেষ্টা করছেন, রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক চরিত্র তার উপর অনেকখানি নির্ভর করে। বিরোধী মতের প্রতি কেবল সহিষ্ণুতা নয়, মর্যাদাবোধ যথার্থ গণতন্ত্রের অন্যতম প্রধান শর্ত।

জনসমর্থন বা নির্বাচনী সংখ্যাগরিষ্ঠতা কখনওই এই শর্তের বিকল্প হতে পারে না। গণতন্ত্রের বহিরঙ্গ আবরণের আড়ালে স্বৈরশাসন কী ভাবে তার আধিপত্য বিস্তার করতে পারে, ইতিহাসে তার বিস্তর প্রমাণ আছে, প্রমাণ আছে সমকালীন দুনিয়াতেও। অতি সম্প্রতি দিল্লিতে একটি সাংবাদিক বৈঠকে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর করা মন্তব্যগুলি এই পরিপ্রেক্ষিতেই তাৎপর্যপূর্ণ।

তাঁর মূল বক্তব্য: নরেন্দ্র মোদীর সরকার কোনও বিরোধিতাই সহ্য করতে পারে না, যে প্রতিবাদ করে তাকেই দমন করতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। প্রতিবাদীদের হেনস্থা করতে এক দিকে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সংস্থা ‘তদন্ত’ নামক অভিযান চালায়, অন্য দিকে পুলিশ প্রশাসন সমস্ত গণতান্ত্রিক আন্দোলন দমনে তৎপর হয়ে ওঠে। কংগ্রেস নেতার মতে, এ হল ভারতে ‘গণতন্ত্রের মৃত্যু’র সূচক।অভিযোগগুলি নতুন নয়, তবে রাহুল গান্ধীর তীব্র মন্তব্যটি উচ্চারিত হয়েছে ওই দিনের ঘটনাবলির পরিপ্রেক্ষিতে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন