You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রথমে ধর্ষণ করল দুই বন্ধু, সাহায্য চেয়ে আবার দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রীটি

পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলায় এক স্কুলছাত্রীকে (১৬) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার সন্ধ্যার দিকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আটোয়ারী উপজেলার মো. রাজু ও সাইফুল ইসলাম (৪৮)। আজ সোমবার সকালে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। ওই কিশোরীর বাড়ি পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায়। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী। গত শনিবার রাতে আটোয়ারী উপজেলার ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা বন্দরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এর পরের দিন গতকাল ওই স্কুলছাত্রীর বাবা ধর্ষণের অভিযোগে আটোয়ারী থানায় সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, বছরখানেক আগে মুঠোফোনে পরিচয়ের সূত্র ধরে ওই স্কুলছাত্রীর সঙ্গে আটোয়ারী উপজেলার মো. হাসানের (২৫) প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

শনিবার বিকেলে মুঠোফোনে হাসান ওই স্কুলছাত্রীকে ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে পঞ্চগড় শহরে ডেকে আনেন। পরে ওই ছাত্রীকে নিয়ে হাসান তাঁর বন্ধু মো. রাজুর মোটরসাইকেলে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে রাত আটটার দিকে বন্দরপাড়া এলাকার নির্জন বাগানে নিয়ে যান।

সেখানে হাসান ও রাজু মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন। এ সময় ওই কিশোরী তাঁদের সঙ্গে বাগ্‌বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এর মধ্যে ওই এলাকায় আরও পাঁচ ব্যক্তি আসেন। তখন হাসান ও রাজু মেয়েটিকে রেখে পালিয়ে যান। পরে মেয়েটি ওই পাঁচ ব্যক্তির কাছে সাহায্য চাইলে তাঁরাও মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন।

দিবাগত রাত একটার দিকে স্থানীয় এক ব্যক্তি মেয়েটিকে উদ্ধার করে পাশের একটি বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে মেয়েটির কাছ থেকে তাঁর স্বজনদের মুঠোফোন নম্বর নিয়ে যোগাযোগ করলে স্বজনেরা রাত আড়াইটার দিকে মেয়েটিকে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে ওই স্কুলছাত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আটোয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহেল রানা আজ সকালে প্রথম আলোকে বলেন, ঘটনাটি জানার পর থেকেই অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ধরতে পুলিশের অভিযান শুরু হয়।

পরে গতকাল সন্ধ্যার দিকে মামলার এজাহারভুক্ত দুজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আদালতে হাজির করার পর রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে। ওই স্কুলছাত্রীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। এ ছাড়া অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন