You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি ও আতঙ্ক

প্রতিদিনই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে সর্বস্তরের মানুষ। এর মধ্যে বাড়ানো হলো জ্বালানি তেলের দাম। এতে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। ডিজেল ও কেরোসিন লিটারে ৩৪ টাকা বাড়িয়ে ৮০ থেকে ১১৪ টাকা, অকটেন লিটারে ৪৬ টাকা বাড়িয়ে ৮৯ থেকে ১৩৫ টাকা, পেট্রল লিটারে ৪৪ টাকা বাড়িয়ে ৮৬ থেকে ১৩০ টাকা করা হয়েছে। ৫ আগস্ট রাত থেকে নতুন এই মূল্য কার্যকর করা হয়েছে।


জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই তেলের পাম্পগুলোতে তেল কেনার জন্য হুড়োহুড়ি-মারামারি শুরু হয়ে যায়। আগের কেনা দামে পরের দিন বিক্রি করলে বেশি লাভ পাওয়া যাবে—এই আশায় অনেকে পাম্প বন্ধ করে দেন। অনেকে আবার ২০০ টাকা লিটারে জ্বালানি তেল বিক্রি করেন। ওদিকে দেশের কোনো কোনো এলাকার পরিবহনমালিকেরা অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন চালানো বন্ধের ঘোষণা দেন। ফলে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিক্রিয়ায় একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তেলের দাম বাড়ানো হলে পরিবহন বন্ধ করে দেওয়াটা অবশ্য পরিবহন ব্যবসায়ীদের পুরোনো নীতি। তাঁরা কোনো রকম পূর্বঘোষণা ছাড়াই ধর্মঘটে যান। এরপর দর-কষাকষি করে তাঁদের লাভ ঠিক রেখে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কে ভাড়া বাড়িয়ে আবার পরিবহন চালানো শুরু করেন। এর আগে তেলের দাম ২৩ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিক্রিয়ায় পরিবহন ভাড়া বেড়েছিল প্রায় ২৭ শতাংশ। এবার তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৪৭ শতাংশ। কাজেই ভাড়া কী পরিমাণ বাড়বে, তা সহজেই অনুমেয়।


জ্বালানি তেলের দাম যে বাড়বে, তা কয়েক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু এতটা বাড়বে, তা কল্পনা করা যায়নি। দাম বাড়ানোর ব্যাপারে সরকারি ঘোষণায় বলা হয়েছে, ‘বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের ঊর্ধ্বগতির কারণে পার্শ্ববর্তী দেশসহ বিভিন্ন দেশ নিয়মিত তেলের মূল্য সমন্বয় করে থাকে। ভারত ২২ মে থেকে কলকাতায় ডিজেলের মূল্য প্রতি লিটার ৯২.৭৬ রুপি এবং পেট্রল লিটারপ্রতি ১০৬.০৩ রুপি নির্ধারণ করেছে, যা এখনো বিদ্যমান আছে। এই মূল্য বাংলাদেশি টাকায় যথাক্রমে ১১৪.০৯ টাকা এবং ১৩০.৪২ টাকা। (১ রুপি সমান গড় ১.২৩ টাকা)। অর্থাৎ বাংলাদেশে কলকাতার তুলনায় ডিজেলের মূল্য লিটারপ্রতি ৩৪.০৯ এবং পেট্রল লিটারপ্রতি ৪৪.৪২ টাকা কমে বিক্রয় হচ্ছিল। মূল্য কম থাকায় তেল পাচার হওয়ার আশঙ্কা থেকেও জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া সময়ের দাবি।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন