You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পারস্পরিক আলোচনায় সীমান্ত হত্যা বন্ধ করা সম্ভব

২০১১ সালের কথা। ফেলানী নামের একটি মেয়ের লাশের ছবি পৃথিবীজুড়ে হৈচৈ ফেলে দিয়েছিল। অনেক বিতর্ক হয়েছিল সেই ঝুলন্ত মৃতদেহ নিয়ে। ফেলানী বাংলাদেশের একটি মেয়ে।

ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ অনুপ্রবেশকারী অভিযোগে তাকে গুলি করে। সেখানেই শেষ নয়, বিএসএফ তার মৃতদেহটাকে কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলিয়ে দিয়েছিল। তারা নাকি এই কাজটি করেছিল এ জন্য, যাতে অনুপ্রবেশকারীরা এই দৃষ্টান্তে ভয় পায় এবং সীমান্তে এ ধরনের অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়।

এর কয়েক বছর পর, সালটা ঠিক মনে নেই, গিয়েছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ আয়োজিত একটি সেমিনারে। সেখানে আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এবং সীমান্তের সন্ত্রাস। উপস্থিত ছিলেন বিএসএফের সাবেক অধিকর্তা রামমোহন। তিনি এখন প্রয়াত। সেই সেমিনারে আমি যোগ দিয়েছিলাম ভারতীয় সাংবাদিক হিসেবে। রামমোহন আমার আগে বক্তব্য দিতে উঠে বলেছিলেন, বিএসএফ যখন গুলি চালায় তখন সেটা যথার্থ। তার কারণ, কখনোই কোনো সাধারণ মানুষের ওপর গুলি চলে না, অনুপ্রবেশকারীদের ওপর গুলি চলে। যখন তাদের থামতে বলা হয়, তারা পালানোর চেষ্টা করে। তখন তাদের উদ্দেশ্যে গুলি চালানো হয়, যাতে তারা পালিয়ে যেতে না পারে। এই বক্তৃতার পর ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে শোরগোল পড়ে যায়। অনেকে প্রতিবাদ জানাতে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন