You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ব্যর্থতা ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়

জুনের তৃতীয় সপ্তাহে পালিত হয়েছে বিশ্ব শরণার্থী দিবস। এ উপলক্ষে নিজ দেশ ছেড়ে যাদের আশ্রয় হয়েছে অন্য দেশে, সেসব শরণার্থী বড় বড় শোভাযাত্রা ও সমাবেশ করেছে। শরণার্থীর জীবন এক দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি। এ পরিস্থিতি বজায় রাখতে বৈশ্বিক উদাসীনতা ও নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে একটা সাধারণ সমালোচনা ছিল। বাংলাদেশে কক্সবাজারের চৌহদ্দির মধ্যে উখিয়া ও টেকনাফের ২৯টি শরণার্থী শিবিরেও আমরা রোহিঙ্গাদের শোভাযাত্রা ও সমাবেশ করতে দেখেছি। তারা সেখানে নিজের স্বদেশ মিয়ানমারের আরাকানে তাদের নিরাপদে ও মর্যাদার সঙ্গে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিতে হবে বলে দাবি জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তারা এ প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আরো সক্রিয় ভূমিকায় যুক্ত হওয়ার ব্যাপারে জোর দিয়েছে।

এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, জাতিসংঘ মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেসের ছয় মাস আগে নিযুক্ত মিয়ানমারবিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা নোলিন হেইজার বলেছেন ও ইঙ্গিত করেছেন, তিনি আশিয়ান দেশগুলোর মাধ্যমে শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়া এবং রোহিঙ্গাদের প্রতি মিয়ানমারের নীতি পরিবর্তনে দৃষ্টি দিচ্ছেন। আরো বৈশ্বিক যুক্ততা বাড়লে এ দুটি প্রচেষ্টায় অবশ্য সুফল মিলবে। তিনি আরো বলেন, ‘এথনিক আর্মড অর্গানাইজেশনের (ইএও) সঙ্গে আলোচনাকালে আমি বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্বারোপ করেছি।’ মনে হয় এর সঙ্গে রোহিঙ্গাদের দাবির অনেক মিল আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন