You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বৈশ্বিক জ্বালানিসংকটে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা

জ্বালানি তেল ও গ্যাসের মূল্য সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পর্কযুক্ত। আমাদের দেশে জ্বালানি তেল নেই, গ্যাস যা আছে তাও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। তাই প্রয়োজনীয় জ্বালানি বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। বৈশ্বিক সংকটে পণ্যগুলোর মূল্য বৃদ্ধি পেলে দেশের অর্থনীতি অস্হিতিশীল অবস্হার দিকে ধাবিত হয়।

একটি জাতীয় দৈনিকের খবরে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জ্বালানির দাম বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, আমরা ছয়-সাত মাস ধরে তেলের মূল্যে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করছি। যে তেল বাংলাদেশ ৭০ থেকে ৭১ ডলারে কিন্তু তা এখন ১৭১ ডলারে কিনতে হচ্ছে। তেলের ক্ষেত্রে প্রতি দিনই সরকার বিশাল অঙ্কের অর্থ ভর্তুকি দিচ্ছে। পার্শ্ববর্তী দেশ তেলের ক্ষেত্রে প্রতি লিটারে ৩৫ থেকে ৫০ টাকা বাড়িয়েছে। আমাদের বিদ্যুৎ উত্পাদনকেন্দ্রগুলোর ৬৪ শতাংশ চলে গ্যাস দিয়ে। আমাদের গ্যাসও অপ্রতুল এবং ধীরে ধীরে তা শেষ হয়ে যাচ্ছে। এমতাবস্হায় ভবিষ্যতের সঠিক পরিকল্পনাই আমাদের জ্বালানি খাতকে সংকটমুক্ত রাখবে। বিশ্ব এখন নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছে। ২০১৫ সালের একটি তথ্য অনুযায়ী পৃথিবীতে খনিজ তেলের মজুত রয়েছে ৫০ বছরের, প্রাকৃতিক গ্যাস ৫৩ বছরের এবং কয়লা ১১৪ বছরের। এর পর উন্নত বিশ্বের দেশগুলো পারমাণবিক শক্তির ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে পড়বে। নবায়নযোগ্য আরো একটি জ্বালানি নিয়ে উন্নত বিশ্ব কাজ করছে। তা হলো হাইড্রোজেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন