You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পানির মূল্যবৃদ্ধি নয়, ওয়াসার উচিত দুর্নীতি বন্ধে নজর দেওয়া

রাজধানী ঢাকার বাসিন্দাদের আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী পানির দাম নির্ধারণ করতে চায় ওয়াসা। এ লক্ষ্যে এলাকাভিত্তিক পানির দাম নির্ধারণবিষয়ক টেকনিক্যাল স্টাডির ফলাফল গতকাল রোববার উপস্থাপন করেছে সরকারি এই সংস্থা। ওয়াসার নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, নিম্ন আয়ের মানুষ তথা বস্তিবাসী ছাড়া রাজধানীর অন্য বাসিন্দাদের আরও বেশি দামে পানি কিনতে হবে। ওয়াসায় এমন প্রস্তাবের যৌক্তিকতাসহ নানা বিষয় নিয়ে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান। 

এলাকাভিত্তিক পানির দাম নির্ধারণ এবং ধনীদের কাছ থেকে বাড়তি দাম নেওয়ার প্রস্তাব

গোলাম রহমান: এই পদ্ধতি চালু হলে দেখা যাবে, পানি শুধু তাঁরাই পাচ্ছেন, যাঁরা বেশি দামে কিনছেন। আর যাঁরা কম দামে পানি পাবেন, তাঁদের পানির গুণগত মান খারাপ হবে। শ্রেণিভিত্তিক পানি বিক্রি শুরু হলে দেখা যাবে ওই বেচারারা (নিম্ন আয়ের মানুষ) ঠিকমতো পানি পাচ্ছেন না।

বস্তি বাদে সব এলাকায় পানির দাম বাড়ানো যৌক্তিক বলে মনে করি না। পানির দাম প্রতিবছর ৫ শতাংশ বাড়ে। তাদের অপচয়, অনিয়ম, দুর্নীতি বন্ধে নজর দেওয়া উচিত। ওয়াসার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অনেক অভিযোগ আছে। সেদিকে তাদের মনোযোগ দেওয়া উচিত। তারা নিজেদের বেতন বাড়ানোর জন্য মানুষকে জিম্মি করে। পানি ছাড়া এক দিনও চলা যায় না। এর কোনো বিকল্প সরবরাহকারী নেই। তারা মানুষকে জিম্মি করছে। পানি সরবরাহ একটি সেবা। কিন্তু তাদের মধ্যে সেবার মনোভাব নেই। সেবা তো নেই, উল্টো ঢাকা ওয়াসা আছে কীভাবে নিজেদের বেতন-ভাতা বাড়ানো যায়, সেই চিন্তায়। তারা অপচয় আর অমিতব্যয়িতার মাধ্যমে মানুষের ওপর ব্যয়ের বোঝা বাড়াচ্ছে। এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন