You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বৈষম্য মানে বৈচিত্র্য নয়, শোষণের প্রতিফল

পথেঘাটে মেয়েদের উত্ত্যক্ত করা এবং তাদের আত্মহত্যায় প্ররোচনা যে একটি অতি সাংঘাতিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে, তার খবর আমরা পাই এবং ব্যাপারটার ভয়াবহতা চিন্তা করে আতঙ্কিত হই। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ও বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন; এটি আশাব্যঞ্জক বটে। সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাতে শিক্ষামন্ত্রী সভাপতিত্ব করেন। সভায় আমিও ছিলাম। পরামর্শগুলো শুনলাম; দু-একটি বাদ দিয়ে সবই যৌক্তিক ও গ্রহণযোগ্য মনে হলো। সেই সঙ্গে আমার কেবলই ধারণা হচ্ছিল যে, বখাটেদের এই উৎপাত একটি ব্যাধি ঠিকই, কিন্তু এ আবার বড় ব্যাধির লক্ষণও বটে। সেই বড় ব্যাধিকে ভুলে শুধু লক্ষণের চিকিৎসায় কিছুটা এবং সাময়িক ফল পাওয়া যাবে হয়তো, কিন্তু স্বাস্থ্য তো ফিরে পাওয়া যাবে না। অসুখটি রয়েই যাবে।

সভার কার্যপত্রে ছাত্রীদের উত্ত্যক্তকরণের মাত্রা যে কতটা বেড়েছে, তা চিহ্নিত করে যা বলা হয়েছে তা উদ্ৃব্দতিযোগ্য। 'স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গামী ছাত্রীরা শিক্ষালয়ে যাওয়ার পথে বখাটেদের অত্যাচারের শিকার হচ্ছে। এর জন্য কেউ কেউ লেখাপড়া বন্ধ করে দিচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে বখাটেদের অত্যাচার এমন প্রকট আকার ধারণ করেছে; সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত না হওয়াতে আত্মহননের পথ বেছে নিচ্ছে। বখাটেদের অত্যাচারে শিক্ষার পরিবেশ হয়ে উঠেছে দূষণময়।'

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন