You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এ কী কাণ্ড!

তিনি আওয়ামী লীগের একজন সংসদ সদস্য। তাঁর কাজ আইন প্রণয়ন করা, নিজ হাতে আইন তুলে নেওয়া নয়। অথচ রাজশাহীর সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী একজন


কলেজ অধ্যক্ষকে পিটিয়ে যেভাবে খবরের শিরোনাম হয়েছেন, তা একেবারেই অপ্রত্যাশিত। এভাবে একজন আইনপ্রণেতার আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও আমাদের দেশে এসব ঘটছে এবং প্রতিকারহীনভাবেই ঘটছে। কয়েক বছর আগে নারায়ণগঞ্জে সরকারের মিত্র দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান একজন শিক্ষককে কান ধরে ওঠবস করিয়েছিলেন।

কিন্তু ওই সংসদ সদস্যের এর জন্য কোনো শাস্তি হয়নি। কয়েক দিন আগে একজন কলেজ অধ্যক্ষকে জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করার ঘটনার জন্য এর পেছনে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে যে রকম আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার ছিল, তা হয়নি।


রাজশাহী জেলা কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশাকে উদ্ধৃত করে আজকের পত্রিকায় খবর ছাপা হয়েছে, ভুক্তভোগী অধ্যক্ষ সেলীম রেজার সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। সেলীম রেজা তাঁকে জানিয়েছেন, সাত-আটজন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষের সামনে সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী সেলীম রেজাকে কিল-ঘুষি, চড়-থাপ্পড় এবং একপর্যায়ে হকিস্টিক দিয়ে পিটিয়েছেন। মারধরের সময় অন্য অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষরা চুপচাপ ছিলেন। ওমর ফারুক চৌধুরী এ ঘটনা থেকে অন্যদের শিক্ষা গ্রহণ করার কথা বলেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন