You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিক্ষার এপাশ-ওপাশ

পুঁজিবাদ একটি বিশ্বব্যবস্থা। বাংলাদেশ সেই ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে এবং যোগাযোগের ব্যাপারে বিশ্ব পুঁজিবাদের যেটি প্রধান ভাষা, সেই ইংরেজিকেই আঁকড়ে ধরে রেখেছে। সে জন্য দেখা যাচ্ছে যে রাষ্ট্রভাষা যদিও বাংলা, কিন্তু রাষ্ট্রের ভাষা যে পুরোমাত্রায় বাংলা হবে, তেমনটা মোটেই ঘটেনি।

অর্থনীতিই হচ্ছে আসল নিয়ন্ত্রক; পুঁজিবাদী অর্থনীতি শ্রেণিবিভাজনকে অপরিহার্য করে তোলে। সেই বিভাজন সমাজে যখন রয়েছে, তখন শিক্ষাক্ষেত্রে থাকবে না কেন? সেখানেও আছে। যারা সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণির সদস্য, তাঁরা আগের মতোই ইংরেজির দিকে ঝুঁকে থাকে এবং প্রাপ্ত সুবিধার বৃদ্ধি ঘটায়। রাষ্ট্রের শাসকও তারাই। ইংরেজি ভাষার প্রতি তাদের পক্ষপাত রাষ্ট্রব্যবস্থার বিবিধ ক্ষেত্রে প্রবহমান; শিক্ষাক্ষেত্রেও তা অনিবার্যভাবেই কার্যকর রয়ে গেছে। ওদিকে সাম্রাজ্যবাদের দ্বারা শাসিত হওয়ার দরুন যে মোহ ও মৌতাত সৃষ্টি হয়েছিল, সেটাও কিন্তু কাটেনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন