You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বন্যা ও বাস্তবতা

এবারের বন্যা বিপজ্জনক হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে বিচ্ছিন্ন এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে, যেদিকে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। বন্যা দ্রুত ছড়িয়ে যাচ্ছে। সিলেট অঞ্চল ছাপিয়ে উত্তরবঙ্গকেও বিপর্যস্ত করে তুলছে। দেশের বেশ কয়েকটি অঞ্চলের মানুষ আজ অসহায় জীবন যাপন করছে। এ অবস্থায় সবচেয়ে জরুরি ত্রাণকাজে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। কীভাবে বন্যা উপদ্রুত অঞ্চল থেকে মানুষকে উদ্ধার করা হবে, কীভাবে বিপৎকালীন তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে, কী উপায়ে তাদের বাঁচার প্রেরণা দিতে হবে, সেটাই এখন সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। উপদ্রুত অঞ্চলে যেসব অমানবিক ঘটনার বর্ণনা আমরা শুনেছি, তাতে বোঝা যায়, আমাদের দেশের কিছু মানুষের মানবিক বোধের জায়গাটাও ধূসর হয়ে গেছে। এই সব দিক বিবেচনা করেই এ মুহূর্তে উপদ্রুত মানুষের পাশে দাঁড়ানো সবচেয়ে জরুরি ব্যাপার। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষেরও সেই প্রচেষ্টায় শরিক হওয়া জরুরি।


পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধার করার জন্য নৌকার মাঝিদের যখন বলা হয়েছে, তখন পাহাড় পরিমাণ অর্থের জন্য কেউ কেউ লালায়িত হয়েছেন বলে খবর প্রকাশ করা হয়েছে। আবার হাঁড়ির ভেতর শিশুদের ফটোশপ করে বসিয়ে দেওয়া একটি ছবি সিলেটের বন্যার ছবি বলে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করা হয়েছে, যাতে বিভ্রান্ত হয়েছেন অনেক হৃদয়বান মানুষও। তাঁরা নিজ উদ্যোগে ফেসবুকসহ নানা সামাজিকমাধ্যমে সেই ছবি ছড়িয়ে দিয়েছেন। বিপদের সময় কেউ কেউ এভাবে ‘দাঁও’ মেরে থাকেন। ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন কোনো বিষয়কে সেই ঘটনা বলে চালিয়ে দিতে চান। নৌকায় বিশাল ভাড়া আদায় করার পাশাপাশি এ ধরনের অপপ্রচার পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে। একটি হৃদয়বিদারক পরিস্থিতির এ রকম অমানবিক প্রকাশ কারও কাম্য হতে পারে না। অবস্থা খানিক স্বাভাবিক হয়ে এলে এ ঘটনাগুলো মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন