You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সীতাকুণ্ড ট্র্যাজেডি : মানুষ মানুষের জন্য

অবাক হওয়ার মতো কিছু ঘটেনি। বিস্মিত হইনি আমি মোটেও। যখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছুটে আসছে। সীতাকুণ্ডের কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে দগ্ধ, আহতদের রক্ত দিতে ছুটে আসছিল তারা।

আবেগে আপ্লুত হইনি যখন দেখেছি, বিস্ফোরণ এলাকার মৃত্যুকূপের সামনে, হাসপাতালে ভিড় করা তরুণদের হাতের প্ল্যাকার্ডে লেখা—‘কোনো প্রকার ওষুধের প্রয়োজন হলে বলুন, কারও রক্ত লাগলে জানান।’

উচ্ছ্বসিত হইনি যখন শুনতে পেলাম, চট্টগ্রামের রিকশা, অটো, সিএনজি হাসপাতাল ও সীতাকুণ্ড মুখী স্বজন ও স্বেচ্ছাসেবকদের কাছ থেকে ভাড়া নিচ্ছেন না। দগ্ধদের জন্য ওষুধ নিয়ে ছুটেছেন চট্টলার মানুষেরা। ওষুধের দোকানিরাও বিনামূল্যে ওষুধ দিয়েছেন।

অর্থ সাহায্য নিয়েও পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন বহু মানুষ। এই দৃশ্য আমার কাছে নতুন লাগেনি একদমই। বরং স্বাভাবিক মনে হয়েছে। আমজনতার এই আবেগকেও লেগেছে অতি সাধারণ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন