You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অচলায়তন ভেঙে জনগণের পাশে এসে দাঁড়াতে হবে

আওয়ামী লীগ, বিএনপির মতো বুর্জোয়া দলগুলো সাধারণভাবেই মধ্যপন্থা অবলম্বন করে। তবে মধ্যপন্থায় সংকটও আছে। সেই যে কবিতার চরণ- ‘উত্তম নিশ্চিন্তে চলেন অধমের সাথে/তিনিই মধ্যম যিনি চলেন তফাতে।’ এই ধারার মধ্যম তেমন আত্মবিশ্বাসী হতে পারে না। মনের জোর নেই যে, উত্তমের সঙ্গী হবে। আবার অধমের সঙ্গে চলবে তেমন মানসিক উদারতাও নিজের মধ্যে অনুভব করে না। তার পরও কোনো কোনো মধ্যম চায় পাহাড়ের চূড়ায় উঠতে। কিন্তু এ জন্য নিজের সক্ষমতা তৈরি করে না। নানা অবলম্বন ধরে চড়াই-উতরাই পেরোতে চায়। এ কারণে এমন ধারার মধ্যমদের সব সময় অভীষ্টে পৌঁছা সম্ভব হয় না। বাস্তব পর্যবেক্ষণে বিএনপিকে এখন সে ধারার মধ্যম বলে মনে হয়।

নির্বাচনের ডঙ্কা একটু করে বাজছে এখন। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষমতাপ্রিয় দলগুলো নির্বাচনের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত থাকবে। তবে রাজনীতির মাঠে কিছুটা বেকায়দায় থাকা এবং নিকট অতীত নির্বাচনের মাঠে শাসক দল আওয়ামী লীগের অস্বচ্ছ আচরণের অভিযোগ সামনে এনে বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছে। জানিয়ে দিয়েছে, এই সরকারের অধীন বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না। বিরোধী দলের এ ধরনের হুমকি এ দেশের এক অদ্ভুত রাজনৈতিক সংস্কৃতি। এর পর যখন হিসাব-নিকাশ করে দেখবে নির্বাচন না করলে দলের নানা ধারার ক্ষতি হতে পারে- তখন আবার ‘এগুলো ছিল রাজনৈতিক বক্তব্য’, ‘রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই’ ইত্যাকার বাক্য ব্যবহার করে নির্বাচনের মিছিলে ঠিক ঢুকে পড়বে। এগুলো আমাদের চিরচেনা রাজনৈতিক আচরণ। এর পর হয়তো জেতার জন্য নানা কৌশল নিয়েও ভাববে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন