You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কিশোর গ্যাং: এক উপদ্রব!

কেউ কি লক্ষ করেছেন, ‘কিশোর গ্যাং’ শব্দ দুটো এখন বারোয়ারি হয়ে গেছে? এরা যে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মহা উৎসাহে তাদের পেশিশক্তির প্রকাশ ঘটিয়ে চলেছে, সে ব্যাপারে কি কারও দ্বিমত আছে? এরা যেসব উপদ্রব ঘটিয়ে চলেছে তা যে ক্ষমতার নৈকট্য ছাড়া ঘটানো যায় না, সেটা কি আমরা বুঝতে পারছি? সেই ক্ষমতা রাজনৈতিক হতে পারে, গোষ্ঠীগত হতে পারে, এমনকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের উদাসীনতার কারণেও ঘটতে পারে।

কথাগুলো উঠল নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাংয়ের মাস্তানির খবরের কারণে। আজকের পত্রিকায় যে খবরটি বেরিয়েছে, তাতে কিশোর গ্যাংয়ের দাপটটা প্রকটভাবে চোখে পড়ছে। এ ছাড়া খুলনায় সাজাপ্রাপ্ত কিশোর গ্যাংয়ের মাস্তানির খবরও তো জানা গেল। খুলনা পাবলিক স্কুলের ক্লাস সেভেনের ছাত্র ফাহমিদ তানভীর রাজিনকে হত্যার দায়ে আদালত দুটি কিশোর গ্যাংয়ের ১৭ জন সদস্যকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন।

এ ধরনের গ্যাং সৃষ্টিতে গরিব-বড়লোক সব ধরনের কিশোরকেই দেখা যায়। মাস্তানি করার ক্ষেত্রে তথাকথিত শ্রেণিবৈষম্য অগ্রাহ্য করা গেছে। সমাজের বিভিন্ন অংশে শ্রেণিবিলোপ ঘটলে স্বয়ং মার্ক্স খুশি হতেন। কিন্তু সদ্য শৈশব পেরোনো কিশোরদের এই গ্যাংগুলো কার্ল মার্ক্সের জন্য কোনো সুসংবাদ বয়ে আনেনি। মার্ক্স নিশ্চয়ই পেটোয়া বাহিনীর সাম্য চাননি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন